এটা কোনো রূপকথা নয়; বরং ভয়ঙ্কর বাস্তবতা। এটা কেবল কোনো আন্দাজ-অনুমান নয়, বরং গভীর চিন্তা-ফিকির করে তৈরি করা অবিশ্বাস্য পরিকল্পনা। এটি বানোয়াট কোনো রচনা নয়, বরং জীবনের গোপন উৎস সম্পর্কে গভীরভাবে অবগত ব্যক্তিদেরই গৃহীত পরিকল্পনা।’ – ডায়ারবোর্ন, ইন্ডিপেন্ডেন্ট, ১০ জুলাই ১৯২০ ……. যে লোকেরা প্রোটোকলের প্রচারকে শুধু অপবাদ আরোপ অথবা অবমাননা বলে মনে করে থাকে, তাদের এই খারাপ লাগাটা দূর করার একটা রাস্তাই খোলা আছে। আর তা হলো—তাদের শুধু কষ্ট করে প্রোটোকলটা একবার পড়ে দেখতে হবে। তারপর না-হয় একে অস্বীকার করুক বা এর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের নিন্দাবাদ করুক। তবে সত্য হলো—যখন আপনি এটা পড়বেন, তখন বুঝতে পারবেন, সাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন একজন ব্যক্তিও এতে প্রকাশিত সত্য কখনোই অস্বীকার করতে পারবে না। – নর্মেন জেকুইস, মেম্বার পার্লামেন্ট, কানাডিয়ান হাউস অফ কামেন্স, ৯ জুলাই ১৯৪৩ . ‘প্রোটোকল’ আসলে কী? ১৯১৮ সালের ইহুদিদের একটি মারাত্মক চক্রান্ত ফাঁস হয়ে পড়ে। ফাঁস হওয়ার পর পুরো ইউরোপে একটা হইচই লেগে যায়। এই গোপন দলিল-দস্তাবেজই ‘দ্য প্রোটোকলস ওফ দ্য এল্ডারস ওফ জায়ন’ (The Protocols of the Elders of Zion) নামে পরিচিতি লাভ করে। এতে ইহুদিদের সেইসব চক্রান্ত ও পরিকল্পনা উল্লেখ রয়েছে, যা তারা পৃথিবীকে নিজেদের গোলাম বানানোর জন্য প্রস্তুত করেছিল।