ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ মেরি অ্যাশলি। দুই সন্তানের জননী এক তরুণী, বুদ্ধিমতী নারী। তাকে লৌহ যবনিকার একটি দেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হল। কিন্তু পেশাগত দায়িত্ব পালনের আগেই অদৃশ্য এবং ভয়ংকর একদল শত্রুর টার্গেটে পরিণত হল অ্যাশলি। তারা তাকে ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লাগল।
হোয়িইট হাউজ থেকে রোমান্টিক প্যারিস, রোম থেকে ছায়াময়, অশুভ বুদাপেস্ট, ঘটতে শুরু করল ঘটনা।
দু’জন পুরুষ এগিয়ে এল অ্যাশলিকে সাহায্য করতে : মাইক শ্লেড, অ্যাশলির মিশনের ডেপুটি চিফ এবং সজ্জন এক ফরাসী ডাক্তার, লুই দেসফোর্জেস। তবে অ্যাশলি শীঘ্রই জানতে পারল এদের একজন ওকে হত্যা করতে চাইছে ...
সিডনি শেলডন
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় থ্রিলার লেখক সিডনি শেলডন। তাঁর প্রথম বই ‘দ্য নেকেড ফেস’কে নিউইয়র্ক টাইমস অভিহিত করেছিল বছরের সেরা রহস্যোপন্যাস' বলে। শেলডন যে ১৮টি থ্রিলার রচনা করেছেন, প্রতিটি পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট সেলারের মর্যাদা। তার সবচেয়ে হিট রােমাঞ্চোপন্যাসের মধ্যে রয়েছে : দ্য আদার সাইড অভ মিডনাইট, ব্লাড লাইন, রেজ অভ এঞ্জেলস, ইফ টুমরাে কামস, দ্য ডুমসডে কন্সপিরেসি, মাস্টার অব দ্য গেম, দ্য বেস্ট লেইড প্ল্যানস, মেমােরিজ অভ মিডনাইট ইত্যাদি। এই বিখ্যাত লেখক ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে মৃত্যুবরণ করেন।
অনীশ দাস অপু
জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সাল জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন। ১৯৯৫ সালে লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা ।