রহস্যময় এবং ভয়ংকর একটি বাড়ি। নাম-ডাকুবাড়ি। এই বাড়িতে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয় না। কেউ যদি ভুল করে ঢুকে পড়ে, সে আর ফেরত আসে না। এই বাড়ির সদস্যরা খুন করে যায় একের পর এক। পুলিশ জামিলকে বলে ডাকুবাড়ির ভেতরের গোপন খবর সংগ্রহ করার জন্যে। একদিন জামিল গাছে উঠে দেখতে পায় ডাকুবাড়ির বারান্দায় গোল হয়ে বসে আছে দুর্ধর্ষ চেহারার কিছু মানুষ। কিছুদিন পর কবির নামের একজন ডাকুবাড়ি থেকে পানি আনতে গিয়ে ধরা পড়ে ডাকুদের হাতে। ডাকুরা তাকে মৃত ভেবে জঙ্গলে ফেলে দিলেও ভাগ্যের জোরে বেঁচে যায় সে। তাকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। গভীররাতে হাসপাতাল থেকে কবিরকে ছিনিয়ে আনতে যায় মুখোশধারী ডাকুরা। এদিকে ডাকুবাড়ির গোপন খবর পুলিশকে দেওয়ার অপরাধে ডাকুরা যায় জামিলকে জবাই করে হত্যা করতে। শেষ পর্যন্ত কী হবে জামিলের? কবিরেরই বা কী হবে?
ইকবাল খন্দকার
ইকবাল খন্দকার স্থায়ী ঠিকানা : গ্রাম-ভাবলা, উপজেলা-বেলাবাে, নরসিংদী। পিতা : মােঃ শামসুদ্দীন খন্দকার (মৃত)।। মাতা : আমিনা খাতুন। শিক্ষাগত যােগ্যতা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। অনার্স, মাস্টার্স। প্রকাশিত বই : ৫৩টি। লেখকের উপস্থাপনায় প্রচারিত উল্লেখযােগ্য টিভি অনুষ্ঠান : বেআক্কেলের আডডা (একুশে টিভি), ! সফদার ডাক্তার (চ্যানেল নাইন), ক্যারিকেচার (একুশে টিভি), হাসতে নেই মানা (বিটিভি), খবরের খবর আছে (চ্যানেল নাইন), প্রকৃতি ও পরিবেশ (বিটিভি), অমর একুশে বইমেলা (মাই টিভি), শিল্প প্রাঙ্গণ (বিটিভি), খবরওয়ালাদের খবর (বিটিভি), বড় মিয়া ছােট মিয়া (বৈশাখী টিভি) ইত্যাদি।