দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেল,, এ বইয়ে মহাবিশ্বকে সংক্ষেপে বর্ণনা করেছেন। ব্যাখ্যা করেছেন এর পরতে পরতে লুকিয়ে থাকা রহস্যও। অপার মহাবিশ্বের বহুল আলোচিত মহাবিস্ফোরণ, কৃষ্ণগহ্বর, কৃষ্ষবস্তসহ নানা রহস্য উন্মোচনের চেষ্টা করেছেন তিনি। বইটির ভাষা সহজ। পাতায় পাতায় ব্যবহার করা হয়েছে ছবি। বইটি বিজ্ঞানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আনন্দ দেবে, উপভোগ করতে পারবেন সাধারন পাঠকও।
স্টিফেন হকিং
জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে। বিজ্ঞানে আবিষ্কারের নতুন দিগন্ত যেমন তিনি খুলে দিয়েছেন, তেমনি জটিল বিষয়গুলাে সাধারণ পাঠকদের কাছে সহজ ভাষায় তুলে ধরেছেন জনপ্রিয় ধারার বই লিখে। সেখানেও সফলতার প্রমাণ পাওয়া যায় তাঁর আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম বইটি প্রকাশের পর লন্ডন সানডে টাইমস-এ এটি টানা ২৩৭ সপ্তাহ বেস্ট সেলার তালিকায় থেকেছে। তিনি বিজ্ঞান নিয়ে লিখেছেন আরও কিছু বই। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময়েই হকিংয়ের দুরারােগ্য মােটর নিউরন রােগ ধরা পড়ে। সেসময় চিকিৎসকেরা তাঁর আয়ু মাত্র দু’বছর বেঁধে দিয়েছিলেন।
কিন্তু অদম্য মানসিক শক্তির জোরে তিনি পড়ালেখা ও গবেষণা চালিয়ে যান। দৈহিক অক্ষমতা জয় করে একসময় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের। লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে টানা ৩০ বছর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০১৪ সালে তাকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। নাম দ্য থিওরি অব এভরিথিং।