ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ চার সন্ন্যাসিনী অকস্মাৎ নিজেদেরকে আবিষ্কার করল বৈরী পৃথিবীতে। নিজেদের অজান্তেই তারা পরিণত হল দুই প্রভাবশালী পুরুষের দাবার ঘুঁটিতে। এদের একজন জেমি মাইরো, বিদ্রোহী বাস্ক জাতীয়তাবাদী নেতা এবং অপরজন স্প্যানিশ সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুর এক কর্নেল র্যামন আকোকা।
চার নারী এবং তাদের পুরুষরা যাদেরকে ভালোবাসা নিষেধ-
মেগান এতিম এ মেয়েটি জেমি মাইরোর প্রতি তীব্র আকর্ষণ অনুভব করে।
লুসিয়া সিসিলিয়ান এ সুন্দরী খুনের দায়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধা রুবিও আরজানো তাকে ভালোবাসে, তার জন্য নিজের জীবন বিপন্ন করে তুলতেও পিছপা হয় না।
টেরেসা তার অপরাধবোধ তাকে বাধ্য করে বন্ধুদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করতে।
গ্রাসিয়েলা এক ভয়ংকর গোপন খবর জেনে যাবার কারণে প্রায় ধ্বংসের মুখোমুখি হয় সে এবং রিকার্ডো মেল্লাডো। রিকার্ডো ভালোবাসে গ্রাসিয়েলাকে।
দ্য সান্ডস অভ টাইম এক অবিস্মরণীয় অ্যাডভেঞ্চার এবং অসাধারণ এক প্রেমকাহিনী। কাহিনীর পটভূমি স্পেন।
সিডনি শেলডন
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় থ্রিলার লেখক সিডনি শেলডন। তাঁর প্রথম বই ‘দ্য নেকেড ফেস’কে নিউইয়র্ক টাইমস অভিহিত করেছিল বছরের সেরা রহস্যোপন্যাস' বলে। শেলডন যে ১৮টি থ্রিলার রচনা করেছেন, প্রতিটি পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট সেলারের মর্যাদা। তার সবচেয়ে হিট রােমাঞ্চোপন্যাসের মধ্যে রয়েছে : দ্য আদার সাইড অভ মিডনাইট, ব্লাড লাইন, রেজ অভ এঞ্জেলস, ইফ টুমরাে কামস, দ্য ডুমসডে কন্সপিরেসি, মাস্টার অব দ্য গেম, দ্য বেস্ট লেইড প্ল্যানস, মেমােরিজ অভ মিডনাইট ইত্যাদি। এই বিখ্যাত লেখক ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে মৃত্যুবরণ করেন।
অনীশ দাস অপু
জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সাল জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন। ১৯৯৫ সালে লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা ।