ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ এক অপূর্ব সুন্দরী ফরাসী অভিনেত্রী, যার আবেগ এবং প্রতিশোধের বাসনা তাকে প্যারিসের বস্তি থেকে তুলে নিয়ে যার প্রভাবশালী এক কোটিপতির শয়নকক্ষে ... এক ডায়নামিক গ্রীক টাইকুন যিনি কখনোই অপমানের কথা বিস্মৃত হন না। ক্ষমা করেন না তাঁর শত্রুকে ... এক সুদর্শন যুদ্ধ নায়ক যাকে দেখলেই প্রেমকাতর হয়ে ওঠে নারী ... এবং এক নিস্পাপ তরুণী, যার ভালোবাসার স্বপ্নের রূপান্তর ঘটে দুঃস্বপ্নের রাতে ...
প্যারিস এবং ওয়াশিংটন, হলিউড এবং গ্রীসের দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে আশ্চর্য গতিশীল কাহিনীর প্লট, যাতে আছে প্রেম, ষড়যন্ত্র এবং দুর্নীতি, যেখঅনে শাস্তি সবসময় অপরাধকে ছাড়িয়ে যায় ...
‘শ্বাসরুদ্ধকর, গ্ল্যামারাস, স্মরণীয় এবং দমবদ্ধ করা উপন্যাস’
ঔপন্যাসিক আরভিং ওয়ালেস।
সিডনি শেলডন
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় থ্রিলার লেখক সিডনি শেলডন। তাঁর প্রথম বই ‘দ্য নেকেড ফেস’কে নিউইয়র্ক টাইমস অভিহিত করেছিল বছরের সেরা রহস্যোপন্যাস' বলে। শেলডন যে ১৮টি থ্রিলার রচনা করেছেন, প্রতিটি পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট সেলারের মর্যাদা। তার সবচেয়ে হিট রােমাঞ্চোপন্যাসের মধ্যে রয়েছে : দ্য আদার সাইড অভ মিডনাইট, ব্লাড লাইন, রেজ অভ এঞ্জেলস, ইফ টুমরাে কামস, দ্য ডুমসডে কন্সপিরেসি, মাস্টার অব দ্য গেম, দ্য বেস্ট লেইড প্ল্যানস, মেমােরিজ অভ মিডনাইট ইত্যাদি। এই বিখ্যাত লেখক ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে মৃত্যুবরণ করেন।
অনীশ দাস অপু
জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সাল জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন। ১৯৯৫ সালে লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা ।