The Laughter of a Slave is a moving and powerful tale about the indomitable spirit of man, dramatically personified in the black slave Tatari. The beauty of the slave's free laughter is expressed through his love for his clandestine wife, the Armenian slave-girl Meherjan. And the poet Abu Ishaq sings of that spirit which chains can fetter but not break. Set in the Caliph Harun-al-Rashid's exotic Baghdad, full of sensuous scenes of love and cruelty, it is essentially a parable of all times: the glorious struggle of a heroic soul which bends neither to temptation nor to torture, which accepts death but not defeat. The story has a particular relevance in our time, when the noble and defiant spirit of man is subjected to all kinds of pressures by various forces, including the Establishment. The original book in Bengali, entitled Kritadasher Hashi, was awarded the Adamjee Prize for Literature, Pakistan's Pulitzer Prize The Translator: Kabir Chowdhury (1923) is a noted translator, critic and essayist. His elegant and lively English translations of Bengali poems, novels and short stories have been widely acclaimed at home and abroad. He has received many national and international awards for his contributions in the field of literature, education and peace.
শওকত ওসমান
জন্ম : জানুয়ারি, ১৯১৭ সালে পাড়া মেহেদী মহল্লায়। গ্রাম : সবলসিংহপুর, থানা : খানাকুল, মহকুমা : আরামবাগ, জেলা : হুগলী, রাজ্য : পশ্চিমবঙ্গ, রাষ্ট্র : ভারতবর্ষ, পিতা : শেখ মহম্মদ এহিয়া মাতা : গুলেজান বেগম। শওকত ওসমান তার সাহিত্য ক্ষেত্রের ছদ্মনাম। আসল নাম শেখ আজিজুর রহমান।
শিক্ষা : প্রথমে মক্তব, সবলসিংহপুর জুনিয়র মাদ্রাসা এবং পরে ১৯২৯-এ কলকাতা মাদ্রাসা-এ আলিয়াতে ভর্তি হন সপ্তন শ্রেণিতে। নবম শ্রেণিতে এ্যাংলাে-পার্সিয়ান শাখায় স্থানান্তর । ১৯৩৩-এ প্রথম বিভাগে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। ১৯৩৪-এ সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে ভর্তি এবং ১৯৩৬ সালে প্রথম বিভাগে আই.এ.পাস। ভর্তি হন অর্থনীতিতে বি.এ. অর্নাস ক্লাসে। ১৯৩৯ সালে বি.এ. পাস। ১৯৪১-এ দ্বিতীয় শ্রেণিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা এম.এ.।
পুরস্কার : ১৯৬২ সালে আদমজী, ১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমি, ১৯৬৭ সালে প্রেসিডেন্টের প্রাইড অব পারফরমেন্স পদক, ১৯৮৩ সালে একুশে পদক, ১৯৮৬ সালে নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক, ১৯৮৮ সালে মুক্তধারা পুরস্কার, ১৯৮৯ সালে ফিলিপস্ সাহিত্য পুরস্কার, ১৯৯১ সালে টেনাশিস পুরস্কার এবং স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, ১৯৯৬ সালে মাহবুবউল্লাহ ফাউন্ডেশন পদক।
মৃত্যু : সকাল ৭.৪০ মিনিট, ১৪ মে ১৯৯৮, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকা।
কবীর চৌধুরী
কবীর চৌধুরী (১৯২৩-২০১২) একজন বরেণ্য সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ, যিনি ১৯২৩ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা ও সার্দান ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। দীর্ঘকাল ধরে অধ্যাপনা ও লেখালেখির সাথে যুক্ত ছিলেন এবং বিশ্বসাহিত্য থেকে জীবনঘনিষ্ঠ উপাদান আমাদের সাহিত্যে সফলভাবে এনেছেন। সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পদকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার ও সম্মাননা অর্জন করেছেন। তাঁর লেখার মূল ক্ষেত্র ছিল বিশ্বনাটক, শিল্পকলা, সাহিত্য সমালোচনা এবং অনুবাদ। তিনি শতাধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন এবং দেশের প্রতিটি প্রগতিশীল আন্দোলনে তরুণ প্রজন্মের আদর্শ হিসেবে পরিচিত।