ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ মার্কিন নেভাল ইন্টেলিজেন্স-এর কমাণ্ডার রবার্ট বেলামিকে একটি টপসিক্রেট মিশনে পাঠানো হলো। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সামরিক তথ্য নিয়ে একটি ওয়েদার বেলুন সুইটজারল্যাণ্ডের কোথাও আচড়ে পড়েছে। বেলামির কাজ হলো এই ঘটনার দশ প্রত্যক্ষদর্শীকে খুঁজে বের করা।
তবে মিশনে নেমেই বেলামি টের পেল কেউ তার পিছু নিয়েছে। জানা গেল একটি অজানা ভয়ংকর শক্তির আগমন ঘটেছে পৃথিবীর বুকে, ঘটতে শুরু করল অবিশ্বাস্য সব ঘটনা।
ওয়াশিংটন থেকে জুরিথ, রোম এবং প্যারিসকে ঘিরে আবর্তিত হতে লাগল ঘটনা। বেলামির বন্ধুরা হয়ে গেল জানের শত্রু, কেউ জানল না সুইস আল্পসে কী অবিশ্বাস্য গোপন একটি ব্যাপার লুকিয়ে রয়েছে ...
দুর্দান্ত এক কাহিনী .... পাঠককে ধরে রাখে চুম্বকের মতো। সিডনি শেলডন আবারও প্রমাণ করলেন তিনি এক অসামান্য গল্প কথক ডেইলি মেইল।
সিডনি শেলডন
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় থ্রিলার লেখক সিডনি শেলডন। তাঁর প্রথম বই ‘দ্য নেকেড ফেস’কে নিউইয়র্ক টাইমস অভিহিত করেছিল বছরের সেরা রহস্যোপন্যাস' বলে। শেলডন যে ১৮টি থ্রিলার রচনা করেছেন, প্রতিটি পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট সেলারের মর্যাদা। তার সবচেয়ে হিট রােমাঞ্চোপন্যাসের মধ্যে রয়েছে : দ্য আদার সাইড অভ মিডনাইট, ব্লাড লাইন, রেজ অভ এঞ্জেলস, ইফ টুমরাে কামস, দ্য ডুমসডে কন্সপিরেসি, মাস্টার অব দ্য গেম, দ্য বেস্ট লেইড প্ল্যানস, মেমােরিজ অভ মিডনাইট ইত্যাদি। এই বিখ্যাত লেখক ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে মৃত্যুবরণ করেন।
অনীশ দাস অপু
জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সাল জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন। ১৯৯৫ সালে লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা ।