"দ্য বুক অব ফ্যাক্টস-২" বইটিতে লেখা ভূমিকার কথা:
আপনি কি জানেন স্টারশিপকে কেটে কেটে টুকরাে করার পরও প্রতিটি টুকরাে এক একটি স্টারশিপে পরিণত হয়! বেঞ্জামিন ফ্রাংকলিন রকিং চেয়ার উদ্ভাবন করেছিলেন! দৃষ্টিশক্তি থাকার পরেও টমাস এডিসন ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়তে পছন্দ করতেন! গাছেরও প্রাণীদের মতাে লিঙ্গভেদ আছে! কেচাপ এক সময় একটা পেটেন্টকৃত ওষুধ হিসেবে বিক্রি হতাে! একটি মশার মােট ৪৭টি দাঁত আছে!
জ্যোতির্বিদ্যা থেকে বিনােদন জগৎ, আবিষ্কার থেকে শুরু করে আইন কানুন ছাড়া বিশ্বের সর্ববিষয়ে যে প্রশ্ন মনে জেগেছে করা যায়নি তার সব উত্তর এই বইয়ে আছে। বইটি একটি বিশ্বের সেরা তথ্যের সংকলন।
আইজাক আসিমভ
কিংবদন্তির সায়েন্স-ফিকশন লেখক আইজ্যাক আসিমভ এর জন্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। পেশাগত জীবনে তিনি বস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিষ্টের প্রফেসর ছিলেন। সায়েন্স-ফিকশন দুনিয়ার রবার্ট ই. হিনলিন, আর্থাও সি. ক্লার্ক তাকে বিগ থ্রি বলে অভিহিত করে থাকে।
প্রায় ৪০০ বইয়েওে স্রষ্টা তিনি। তার প্রবন্ধ সংগ্রহ, রহস্যগল্প এবং সায়েন্স-ফিকশন খুবই জনপ্রিয়। বিশেষ কওে তার ফাউন্ডেশন সিরিজ’ তাকে খ্যাতির শীর্ষে স্থান দিয়েছে। তার গল্প নিয়ে হলিউডে নির্মিত হয়েছে অসংখ্য চলচ্চিত্র। এখনও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বিভিন্ন ভাষায় তার লেখা অনুদিত হয়ে আসছে, নির্মিত হচ্ছে চলচ্চিত্র।
সারার পৃথিবীর বিজ্ঞান-কল্পকাহিনীর লেখকদেও আদর্শ তিনি।