ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ অ্যাশলি : অভিজাত এক সুন্দরী, কেউ ওকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
টনি : সেক্সি, দম-বন্ধ-করা এক রূপসী। অ্যালেট : মায়াবতী, সরল এক যুবতী। এই তিন রূপবতীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা নৃশংস কয়েকটি খুনের জন্য দায়ী। পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে অদ্ভুত এক মার্ডার ট্রায়াল শুরু হল। সেসব মেডিকেল এভিডেন্স হাজির করা হল তা এককথায় অবিশ্বাস্য। ঘটনাস্থল লন্ডন থেকে রোম, কুইবেক থেকে সানফ্রান্সিসকো।
এ নিছক রহস্যপন্যাস নয়। বিশ্বসেরা থ্রিলার লেখক সিডনি শেলডন এ বইতে এমন সব চমক দিয়েছে যা আপনার বিশ্বাসই হতে চাইবে না..
টেল মি ইয়োর ড্রিমস সম্পর্কে বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মন্তব্য;
‘এক নিশ্বাসে কোন বই পড়তে চাইলে সিডনি শেলডন নিয়ে বসে পড়ুন’ নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজ
‘দ্য মাস্টার অভ দ্য স্টোরিটেলিং গেম’। পিপল ‘কাহিনীতে একের পর এক মোচড় সৃষ্টিতে শেলডনের জুড়ি নেই।’ অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস
সিডনি শেলডন
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় থ্রিলার লেখক সিডনি শেলডন। তাঁর প্রথম বই ‘দ্য নেকেড ফেস’কে নিউইয়র্ক টাইমস অভিহিত করেছিল বছরের সেরা রহস্যোপন্যাস' বলে। শেলডন যে ১৮টি থ্রিলার রচনা করেছেন, প্রতিটি পেয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট সেলারের মর্যাদা। তার সবচেয়ে হিট রােমাঞ্চোপন্যাসের মধ্যে রয়েছে : দ্য আদার সাইড অভ মিডনাইট, ব্লাড লাইন, রেজ অভ এঞ্জেলস, ইফ টুমরাে কামস, দ্য ডুমসডে কন্সপিরেসি, মাস্টার অব দ্য গেম, দ্য বেস্ট লেইড প্ল্যানস, মেমােরিজ অভ মিডনাইট ইত্যাদি। এই বিখ্যাত লেখক ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে মৃত্যুবরণ করেন।
অনীশ দাস অপু
জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সাল জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন। ১৯৯৫ সালে লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা ।