হুম। শোনো, পুরুষ যত সক্ষমই হোক না কেন, মনে রাখবে, নারীকে সম্পূর্ণভাবে স্যাটিসফাইড করার সামর্থ্য পৃথিবীর কোনো পুরুষের নেই। নারী হচ্ছে সুখ-ঐশ্বর্যের অসীম ভান্ডার।এত সহজে সে ঐশ্বর্যের সন্ধান মেলে না। আমরা মনে করি শেষ, কিন্তু তা আসলে শুরু। শরীর থেকে উত্তেজনার জল বের হয়ে যাবার পর িএই যে অবসন্ন লাগা, এর প্রধান করাণ হচ্ছে, বেশিরভাগ পুরুষ তার নারীর দিকে ঠিকমতো তাকায় না। তাকানো বলতে শুধু তাকানো বোঝাচ্ছি না, অবজার্ভ করা বোঝাচ্ছি। এই অবজার্ভ করার বাংলাটা কী যে?
পর্যবেক্ষণ। মাঝে মাঝে আমার কী মনে হয় জানো, নারীর মনের চাইতেও আমাদের ভাষাটা বেশি দুর্বোধ্য। যাই হোক, নিজের প্রয়োজন মিটে যাবার পর যদি বিপরীত মানুষটার দিকে গভীরভাবে তাকানো যায়, তাহলে বোঝা যাবে যে পুরুষ কেবল উপরের অলঙ্কারটুকুই দেখেছে, ভেতরের মণিমুক্তার সন্ধান সে পায়নি।