পেশায় মিলিটারি চিকিৎসক তিনি। জাতিসংঘ ইতিহাসের প্রথম নারী কন্টিনজেন্ট (লেভেল-টু হাসপাতাল) কমান্ডার, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে প্রথম নারী ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্স কমান্ডার এবং প্রথম নারী অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর মেডিকেল সার্ভিসেস। তার সবচেয়ে বড় পরিচয় একজন সফল কথাসাহিত্যিক তিনি। সাহিত্যের সবগুলাে শাখায় অসংখ্য প্রকাশ রয়েছে তার। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনি, কিশাের উপন্যাস, শিশুতােষ গ্রন্থ, স্বাস্থ্যবিষয়ক বই, রান্না ও পুষ্টির বই সব ক্ষেত্রেই রয়েছে তার উজ্জ্বল উপস্থিতি পেয়েছেন একাধিক সম্মাননা ও পুরস্কার। ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ পদক, মাদার তেরেসা পদক, জাতীয় মানবাধিকার পদক, লেখক সাংবাদিক ঐক্য ফাউন্ডেশন পদক, স্বাধীনতা পদক, জগজিৎ সিং পদক, বেগম সুফিয়া কামাল পদক, নীলফামারী বার্তা পদক, সেনা পারদর্শিতা পদক, রংপুর মেডিকেল কলেজ দিবস পদক, তার মাঝে উল্লেখযােগ্য। জাতিসংঘের ইতিহাসে উল্লেখযােগ্য অবদান রাখায় তিনি অর্জন করেছেন ফোর্স কমান্ডারস কমেন্ডেশন, ২ অ্যাওয়ার্ড ফর ডিঠিংগুইশড সার্ভিসেস এবং নমিনেশন ফর মিলিটারি জেতার অ্যাডভােকেট অ্যাওয়ার্ড অব দ্য ইয়ার ২০১৬। বর্তমানে তিনি ২য় বারের মতো কন্টিনজেন্ট। কমান্ডার হিসাবে সেন্ট্রাল আফ্রিকায় কর্মরত রয়েছেন। উল্লেখ্য সেখানে কালি সিনিয়রের পদ অলংকৃত করছেন, তিনি একজন মেডিকেল কমান্ডারের জন্য যা একটি বিরল দৃষ্টান্ত।