জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৮৭, রাজশাহীতে। বাবা ডা: দুলাল কুমার চক্রবর্তী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন অবসর প্রাপ্ত উপ-পরিচালক এবং ঝিনাইদহ ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনােলজি-এর প্রাক্তন অধ্যক্ষ | মা সরস্বতী রাণী রায়, ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের নার্সিং সুপারভাইজার হিসেবে কর্মরত। চাইল্ড কেয়ার নার্সারি হােম, কাঞ্চননগর মডেল হাইস্কুল, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ থেকে পড়াশােনা করে লেখক এখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (পূর্বতন পিজি হাসপাতাল) প্যাথলজি বিভাগে রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত। তাঁর অন্যান্য পরিচয়ের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির একাডেমিক কাউন্সিলর, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড কেন্দ্রিয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং ময়মনসিংহ প্যারালাল ম্যাথ স্কুলের উদ্যোক্তা। একই সাথে তিনি গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে নিয়মিত লেখেন দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়। অবসর কাটে বইপড়া, লেখালেখি, চলচ্চিত্র দেখা, কম্পিউটার প্রােগ্রামিং ও ছবি আঁকার মাধ্যমে। ইতােপূর্বে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য বইগুলাের মধ্যে রয়েছে প্রাণের মাঝে গণিত বাজে: জ্যামিতির জন্য ভালােবাসা, প্রাণের মাঝে গণিত বাজে: বীজগণিতের গান, গণিতের রাজ্যে পাই, অঙ্কের ধাঁধা, শারীরতত্ত্ব সবাই পড়াে, জীবনের গল্প (প্রথম খণ্ড), জীবনের গল্প (দ্বিতীয় খণ্ড) এবং Human Placental Trophoblast: Impact of Maternal Nutrition। এর প্রথমটি লেখকের মৌলিক রচনা, দ্বিতীয়টি বিদেশী বই থেকে অণুপ্রাণিত লেখা, তৃতীয়টি হলাে প্রবন্ধ সংকলন যাতে লেখকের প্রবন্ধ রয়েছে, চতুর্থ ও পঞ্চমটি তিনি সম্পাদনা করেছেন, ষষ্ঠটি একটি মৌলিক রচনা, সপ্তমটিতে লেখক একই সাথে সহলেখক ও সম্পাদক এবং অষ্টমটি একটি চিকিৎসাবিজ্ঞান-সংক্রান্ত গবেষণামূলক গ্রন্থ যেখানে লেখকের প্রবন্ধ রয়েছে। মুক্তচিন্তায় আস্থাশীল লেখক স্বপ্ন দেখেন বিজ্ঞান, গণিত ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার মাধ্যমে এমন এক সংস্কারমুক্ত জ্ঞানভিত্তিক পারস্পরিক সহযােগিতামূলক সমাজ গড়ার, যেখানে সব মানুষ নিজ নিজ ক্ষমতার ইতিবাচক বিকাশের জন্য সমান সুযােগ পাবে।