প্রথম ফ্লাপ . মানুষের ভবিষ্যৎ কী? . মানুষ কবে নাগাদ গ্রহান্তরে পাড়ি দেবে? . অনন্ত নক্ষত্রবীথি কি মানুষের পদানত হবে আদৌ? . আর ব্রহ্মাণ্ডের অন্তিম পরিণতি কেমন হবে? . চূড়ান্ত দশায় ধীমান সত্তার কী অবস্থা হবে?
উৎসুক পাঠকের এমন চিরন্তন প্রশ্নের জবাবে আধুনিক বিজ্ঞান কী বলছে, সেটা জানানোই এই বইয়ের উদ্দেশ্য।
মানুষ ও মহাবিশ্বের ভবিতব্য নিয়েই এই বই। সেই সাথে থাকছে আসিমভের একটি প্রাসঙ্গিক কল্প-কাহিনি। দ্বিতীয় ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ লেখক পরচিতি ফারসীম মান্নান মোহাম্মদী বিজ্ঞান পড়েন ও পড়ান, বিজ্ঞান নিয়েই লেখেন ও চর্চা করেন। বাংলা একাডেমী থেকে বিজ্ঞান লেখালেখির জন্য পেয়েছেন ‘হালিমা-শরফুদ্দিন’ পুরস্কার। জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চার সাথে জড়িত। ক্যানাডার ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক।
তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বই ‘ইউডক্সাসের গোলক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ’ (শুদ্ধস্বর, ২০১৩), ‘নক্ষত্র, নিউরন ও ন্যানো’ (অনুপম, ২০১৩), ‘মানুষ, মহাবিশ্ব ও ভবিষ্যৎ’ (প্রথমা, ২০১৩), ‘অপূর্ব এই মহাবিশ্ব’ (২য় সং, যৌথ, প্রথমা, ২০১২), ‘মহাকাশের কথা’ (২য় সং, অনুপম, ২০১১), ‘ন্যানো’ (পড়–য়া, ২০১০), ‘জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান পরিচিতি’ এবং ‘জ্যোতির্বিজ্ঞান শব্দকোষ’ (২০০১ ও ১৯৯৮, বাংলা একাডেমী)।
ব্যাক কভার “ আমার মনে হয় না আগামী এক হাজার বছরের বেশী মনুষ্যপ্রজাতি টিকে থাকতে পারবে, যদি না আমরা মহাকাশে উড়ে যাই। একটি গ্রহে ঘটার মতো অনেক দুর্ঘটনাই আছে। তবে আমি আশাবাদী। আমরা নক্ষত্রজগতের দিকে উড়ে যাব। উই উইল রিচ আউট টু দ্য স্টারস্। ” - স্টিফেন হকিং
“ সামগ্রিকভাবে মহাবিশ্ব সম্পর্কে চিন্তা করাটা এক মহত্তম প্রয়াস। তার কারণ আমরা অন্তত একদিক দিয়ে সমগ্রকে নিয়ে ভাববার প্রয়াস পাচ্ছি। চিন্তাাশীল সত্তা হিসেবে আমরা যেমন এই মহাবিশ্বের অংশ, তেমনি সাদা বামন তারা কিংবা কৃষ্ণ বিবরও এর অংশ। আমাদের সবার এবং সবকিছুর পরিণতিও তাই এই মহাবিশ্বের চূড়ান্ত পরিণতির সাথে সম্পর্কিত। ” - জামাল নজরুল ইসলাম