সংসার সুখের হয় দুজনের গুণে
বইবাজার মূল্য : ৳ ৩৫২ (২০% ছাড়ে)
মুদ্রিত মূল্য : ৳ ৪৪০
প্রকাশনী : মাহফিল/দিলরুবা/সুবাহসাদিক
This book is Out of Stock
সংসার সুখের হয় দুজনের গুণে এই বইটি সময়োপযোগী একটা বই কারণ বর্তমানে। মানুষের সাংসারিক অবস্থা খুব খারাপ পর্যায়ে চলে গেছে তাই। একটা সংসার বাচাতে একজনকে নয়। দু'জন কেই মিলেমিশে কাজ করতে হবে। কারণ সংসার টা দুজনের আজকের দিনে ডিভোর্স হচ্ছে যে হোটেলে বসে চায়ের অর্ডার দেওয়ার মত। এটা কি আমাদের ধর্ম থেকে আমাদের সমাজের অংশে পড়ে না তাই এমন একটা বই খুবই দরকার যুবক ও যুবতীদের জন্য
গত এক দশকে বদলে গেছে তালাকের ধরন। আগে ৭০ শতাংশ তালাকের ঘটনা ঘটতো স্বামী কর্তৃক। কিন্তু ’সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে’ এই মিথ সময়ের ব্যবধানে ভেঙ্গে যাচ্ছে। এখন তালাকের ঘটনায় নারীরা পুরুষের চেয়ে দশগুণ এগিয়ে গেছে। বর্তমান সময়ে ৮০ শতাংশ তালাকের ঘটনা ঘটছে স্ত্রী কর্তৃক। অতীতকালে সংসার ছিল বজ কঠিন বাধনে বাধা। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে এখন ঠুনকো কাচের দেয়ালে পরিনত হয়েছে সেই বন্ধন। গ্রাম থেকে শহর সবখানেই প্রায় অভিন্ন চিত্র। স্বপ্নগুলো সত্য হয়ে উঠতে না উঠতেই খানখান হয়ে যাচ্ছে। গত এক দশকে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদের পরিমাণ বেড়েছে দ্বিগুন আর সঙ্গীদের থেকে আলাদা থাকার প্রবণতা বেড়েছে তিনগুন। সম্প্রতি বাংলাদেশে পরিসংখ্যান ব্যুরোর গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশের সমাজে পরকীয়া প্রেম, যৌতুকের দাবি এবং পুরুষদের মাদকাসক্তির কারণে দাম্পত্য কলহ থেকে বিবাহ বিচ্ছেদ, তালাক এবং সংসার ভাঙার ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সন্তানরা। তালাকের ক্ষেত্রে প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, স্বামী-স্ত্রী’র মধ্যে ‘বনিবনা না হওয়া’। স্ত্রীর করা তালাকের আবেদনের ক্ষেত্রে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে- স্বামীর পরকীয়া, স্ত্রীর প্রতি সন্দেহপ্রবণতা, যৌতুক দাবি করা, বিদেশে গিয়ে দীর্ঘদিনে ফিরে না আসা, স্বামীর মাদকাশক্তি, পুরুষত্বহীনতা।