গ্রাম থেকে উঠে আসা উচ্চাভিলাসী এক মেয়ে মালা। জেদী আর অহংকারী। নিজের সম্পর্কে অতি উচ্চ ধারণা তাকে স্বৈরাচারী করে তোলে। আদুরে শৈশব আর বাঁধভাঙা কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যের উচ্ছ্বল দিনের শুরুতেই হোঁচট খায় পিতৃবিয়োগের ঘটনায়। জীবনবোধ জেগে ওঠার বদলে অপ্রাপ্তির হিসেব কষতে শুরু করে। জন্ম নেয় চরম অতৃপ্তিবোধ। সহমর্মিতায় এগিয়ে আসা মানুষগুলোকে মনে হতে থাকে স্বার্থপর আর সুবিধাভোগী। বেপরোয়া মনোভাব জিইয়ে রাখাকেই চরিত্রের অনমনীয়তা মনে করে হয়ে ওঠে স্বৈরিনী।
ভাগ্য যাদের বিড়ম্বিত করেনি বরং ভাগ্যকে যারা বিড়ম্বনা মনে করে নিজেদের হাতে ভাগ্য রচনা করতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে স্বৈরিনী তেমনই এক অভাগিনী ভাগ্যহীনার গল্প। বড় আর বিখ্যাত হতে চাওয়ার স্বরচিত স্বপ্নসিঁড়িতে পা রাখা স্বৈরিনীরা একদিন ঠিকই পত্রিকার শিরোনাম হয়ে যায়। মানুষ তাদের পড়ে বোঝে তারপর ভুলে