আবরার চৌধুরীর গল্প আগেই বলা হয়েছে। বিজনেস টাইকুন, অসম্ভব মেধাবী একজন মানুষ। যার বুদ্ধিমত্তা এবং বিচক্ষণ ক্ষমতা তাকে পৌঁছে দিয়েছে খ্যাতির শীর্ষে। সাইলেন্স কাহিনির গল্প এগিয়ে গেছে আবরার চৌধুরীকে নিয়েই কিন্তু সাথে যোগ হয়েছে জুনায়েদ নামের বিদেশ ফেরত আরেক যুবক। খেলা শুরু হয় কিছু ইনভাইটেশন কার্ডকে ঘিরে। যে কার্ডগুলো পৌঁছে গিয়েছে কিছু নির্দিষ্ট মানুষের হাতে। তারপর একটি খুন! নড়ে চড়ে উঠে চৌধুরী ইম্পেরিয়াল। খুনের সাসপ্যাক্ট সবাই। সবারই আছে মোটিভ। আসলেই কি এরা কেউ খুনি নাকি খুনের পিছনের মানুষ অন্য কেউ? দেশের রাজনীতিতে আসতে চলেছে এক নতুন মেরুকরণ। ক্ষমতার শীর্ষে পৌছুতে ছাড়তে হয় অনেককিছুই। সম্পর্ক নাকি ক্ষমতা, কে কাকে দিবে হারিয়ে? আবরার চৌধুরী এখানেই নীরব
ফারজানা মিতু
বইমেলা ছাড়াও যারা সারা বছর লেখালেখি করে ফারজানা মিতু তাদের অন্যতম। ১১ ডিসেম্বর জন্ম নেয়া এই মানুষটির যত আবেগ সবটুকুই এই লেখালেখি। পর পর চার বছরে ২৭টি বইয়ে তিনি তার জাত চিনিয়েছে পাঠককে। তার পরকীয়াসহ অন্যান্য বই যারা পড়েছেন তারা জানেন ফারজানা মিতুর লেখা সম্পর্কে। কবিতা দিয়ে শুরু হলেও এখন একাধারে লিখে চলেছেন উপন্যাস। দেশের প্রায় সব শীর্ষ স্থানীয় পত্রিকায় লিখে চলেছেন গল্প, কবিতা কিংবা প্রবন্ধ। লেখালেখির পাশাপাশি সামাজিক সচেনতামূলক বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে তিনি রাজপথের সৈনিক। ঘুরে বেড়িয়েছেন ৩৫টিরও বেশি দেশ। মানুষের সঙ্কীর্ণতা তাকে অবাক করে তাই নিজেকে সবসময় রাখতে চেয়েছেন সব সঙ্কীর্ণতার উর্ধে কারণ একজন লেখকের চোখ আর দৃষ্টিভঙ্গি থাকবে স্বচ্ছ এটাই তার বিশ্বাস। মিতুর বইয়ের প্রধান উপকরণ যা পাঠককে টানে সেটা হচ্ছে— সহজ সাবলীল কথা। মিতু এমন ভাবেই কথা নিয়ে খেলেন, যা পড়ে পাঠক কখনও হাসবেন আবার কখনও কষ্টে নীল হবেন। মিতুর বই মানে কল্পনার অস্থির জগতে স্নান। আমন্ত্রণ থাকল সেই স্নান ঘরে আবারও কষ্টের নীলে নীল হবার।
Title :
সাইলেন্স - 'স্কেচ'র পরবর্তী পর্ব (হার্ডকভার)