একটা সময় সাঁতারু, ভলিবল ও ফুটবল খেলোয়াড়দের নিয়ে গর্ব করত কাশীপুর গ্রামের মানুষেরা। নদীর জল ছিল স্বচ্ছ এবং প্রবাহমান। এখন জলের প্রবাহ আছে, তবে দূষণে জৰ্জ্জরিত। এই গ্রামের নির্জনতা ভেঙে মহাসড়ক ঢুকে পড়েছে।
গ্রামের মানুষগুলো সবকিছু মেনে নিয়ে চুপ থাকে কেন-এই প্রশ্নটা ছিচকে চোর পটলা তুলল গ্রামের সবচেয়ে শিক্ষিত লোক হাশেম মিয়ার কাছে। এরপর থেকে মানুষের খুঁত ধরায় পারদর্শী হাশেম মিয়া সমাজের অসঙ্গতি নিয়ে ভাবতে লাগলেন ।
কাশীপুর ক্লাবের ক্রিকেট দলের অধিনায়ক শিমুলের লাল। শুধু টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলার ফাইনালে চাম্পিয়ন হওয়াই নয়, নদীর দূষণ প্রতিরোধের দাবিও তুলতে চায় ।
ভোলাইল রয়েলস ক্লাবের অধিনায়ক মাইনুল সায়েন্টি ক্রিকেট খেলায় চ্যাম্পিয়ন হতে হাজির হলে নগেন সাধুর আস্তানায়।
Specification
দর্পণ কবীর
দর্পণ কবীর উপন্যাস, ছােট গল্প, কবিতা ও ছড়া। লিখেন। দেশের সাহিত্যাঙ্গনে তার বহুমুখি প্রতিভার। পরিচিতি রয়েছে। সম্প্রতি সময়ে গানও লিখছেন। কিশাের গল্পগ্রন্থও রয়েছে তাঁর। উপন্যাস, ছােট গল্প, কবিতা ও ছড়ার ১৭টি গ্রন্থ এ অব্দি প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৯১ সালের বইমেলায় তার প্রথম ছড়ার বই-ধপাস বের হয়েছিল।
দর্পণ কবীর পেশায় একজন সাংবাদিক। ১৯৯১ সালে দৈনিক আজকের কাগজ পত্রিকা, ১৯৯২ সালে দৈনিক ভােরের কাগজ ও ১৯৯৩ সালে দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকায় কাজ করেছেন এক দশক। সাংবাদিক হিসাবে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুরাজ্য, ইউরােপ, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণও। করেছেন। ২০০২ সাল থেকে তিনি সপরিবারে। নিউইয়র্কে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। এই শহরেও তিনি বিভিন্ন মিডিয়ায় কাজ করেছেন। দায়িত্বশীল পদে। এটিএন বাংলা টিভির যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। বর্তমানে তার সম্পাদনায়-দেশকণ্ঠ পত্রিকা নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। তিনি আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা। সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান কমিটির সভাপতি। তার জন্মশহর নারায়ণগঞ্জ।