রক্তপিপাসিনী ম্যাডাম প্রতিদিন সকাল ও রাতে দু’গ্লাস করে রক্ত পান করেন। একহাজার একজন কিশােরের। রক্ত একত্রে যেদিন পান করতে পারবেন সেদিন তিনি অমরত্ব লাভ । করতে পারবেন। আর তার জন্য । তিনি দুই হাজারের মতাে কিশাের ধরে এনেছিলেন। কিন্তু লাভ হয়নি। অনেক কিশোেরই মারা গেছে। অনেকের বয়স বেড়ে যাওয়ায় তার। ওখানেই কাজ করে। বশীকরণ মন্ত্রে । তাদের আটকে রেখেছেন। একহাজার একজন কিশাের আর একত্র করতে পারেননি। তিনিও অমরত্ব লাভ করতে পারেননি এখনও। তারপরও তার লাভ আছে। মরা কিশােরদের চোখ, কিডনি, হার্ট ও কঙ্কাল বিদেশে পাচার করতে পারেন। কাউয়াখালির। জঙ্গলে এক ভিন্নধরনের কাকের রহস্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে আরও অনেক মজার অভিজ্ঞতার মধ্যে। রক্তপিপাসিনী ম্যাডামের রহস্য।