তারাশঙ্কর বাবু সেই ১৯৩৪ সালে তাঁর রাইকমল নোভেলায় আবহমান বাংলার নারীর চির বিরহ রুপ এঁকেছিলেন তাঁর হাতের নিপুণ দক্ষতায়।
সময় গড়িয়ে যায়, নারী শাড়ি ছেড়ে ফতুয়া জিন্সে থিত হয়েছে। কিন্তু নারী জীবনের সেই বেদনা, বিরহ, বঞ্চনার গল্প কোথাও না কোথাও এক জায়গায় আটকে আছে।
একেকজনের বিরহের ধাঁচ একেক রকম। তবুও সমুদ্র ঢেউ এক তীরে এসেই থমকে যায়।
রাইকমল উপাখ্যানে ঠিক তেমনি পাঁচ কবি লিখেছেন তাদের বিরহ, বেদনা, না পাওয়ার গল্প কবিতায়।