সূচিপত্র * ইউসূফ/ এ-কারে এনেছ কিনে, হে আজীজ * মাতৃতান্ত্রিক/ প্রকাশে প্রণম্য ছিলে * চিত্রলেখা/ অভিমানে তুমি কষ্ট লুকিয়ে রাখ * বাংলাদেশ ২০০৭/ তোমাকে না পেলে * পকেটেই আছে/ আজও সেই পকেটেই আছে * প্রণয়/ তুমি যদি মাঠ হও , নদী বা আকাশ * মৃগয়া/ সে এক শিকারী সন্ধ্যা * অবলম্বন/ মাঝে মাঝে আমাদের কান্নাও প্রয়োজন * দুয়ো রানী/ পঁচিশ বছরে সোনালী হয়েছো আরো * পূর্ণিমা/ উরুর থেকে একটু উপর * নতুন গান/তুমি তাকিয়ো না * খোয়াবনামা / কখনো কখনো চোখ পড়ে যায় * বাঁশি শুনবার পর/ চিঠিই এগুলো * নিয়তী/ আমি যত ভুলে যাই * স্বীকারোক্তী/বটবৃক্ষ হই আমি * নেশা/ আধো মগ পানি, দু’চাচম দুধ * শতবর্ষের শেষ সন্ধ্যা/ সময়ের মুখোমুখি পুষ্পকণা * জামিস্মর/ কারে ভালোবাসে সেই ফর্সাগালে * কাব্য-বিদ্রুপ/ গোপনেই থাকা ভালো * গণিত/ যখন ক্রদ্বতা আক্রান্ত করে * মধুমতি নাম তার? শংখ নদীর কোমর বাঁকা ঢেউ * রূপ-পরিহাস/ রূপসীর সেরা ছিলে * নমস্য নন্দিত/ কলাপাতা রঙ কচুডাটা দোলে * স্বরাজ/ চলে যায় সরকার * ইঁহাস্ত্ ওয়াতনম্/ ডানে গেলে বৃত্ত সার * জীবন, মৃত্যু ও পথ/ যদি পথ নাও হয় শেষ * বহুরূপী/ কে তুমি অচেনা বাঁশি * খ্যাতি/ অতীতে প্রেমিকা ছিল * শামসুর রাহমানকে জিজ্ঞাস্য ছিল/ রাস্তা জনশূন্য * প্রান্তিক সঙ্গীত/ দুঃখকে বলি রাত * এলিয়েন/ এতটা ভয় পেয়ো না * ওরিয়েন্টাল/ মৃত্যু ডাকছে চারদিক থেকে * মঙ্গানৃত্য/ আজ পাড়া গাঁয়ে উৎসব * শুদ্ধ প্রণয় যুদ্ধ/ ভুলকে ভাবিনা ভুলেরই প্রকারভেদ * তুমি আমি আর সে/তোমাকে ডাকছি * প্রসূতি কক্ষে/ কখনও রাত্রির গান * পেয়ালা/ তোমাকে যে ঠোঁট দেই * কবি/ তুমি ও তোমার খ্যাতি * যোক্তিক/ তুমি ছিলে বলে বধূ * দীর্ঘশ্বাস/ ভীরুতাকে ভেঙে দিয়ে ভাবি * কটাক্ষ/ এই সব মানুষদের জন্যই * চিয়ার্স/ দেশদ্রোহী কী করে হয় * ভিক্ষাবৃত্তি/ উঠানে ডালিম গাছ * স্বীকারোক্তি/ বন্ধু বলে -বলে তুমি * ঝলক/ বিত্ত তোমাকে দিয়েছে বিলাস * মজনুন/ কামনায় জ্বলি. অস্ফুটে বলি * পূর্বসূত্র/ দেশের দুজন পিতা * আগুন ও শাদা বালকের গল্প/ জাগবে না তারা * কারা কোন্চার/ কে জানে এখন কোন্ প্রান্তরে * বিপক্ষ বাতাস/ আপনি প্রেমিক হলে বলুন * মৃত্যুপত্র/ হঠাৎ কখনো চলে যাই যদি, চুপি * লজ্জা/ যখন গোলাপ দেখি * রাত্রিশেষ/ ফের যুদ্ধ? থাক তবে কাব্য আলোচনা
বুলবুল সরওয়ার
জন্ম গোপালগঞ্জে। ১৯৬২’র ২৭শে নভেম্বর। ৯ ভাইবোনের মধ্যে কনিষ্ঠ। মিশনারি স্কুলের প্রভাবে অসাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা তার মজ্জাগত। পরিবারেও ছিল শিল্প-সাহিত্যের আবহ। বিশেষত বাবার প্রভাব এবং বড় তিন ভাইয়ের উৎসাহ তাকে শেষপর্যন্ত সাহিত্যেই থিতু করে দিয়েছে। লেখালেখি শুরু শৈশবে। আজাদ-ইত্তেফাক থেকে শুরু করে দেশের অধিকাংশ দৈনিক ও সাময়িকীতে লিখেছেন। কলকাতা-আসামেও সমান জনপ্রিয়। ১৯৮৯তেই ভারত থেকে প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ ‘হিটলারের লাশ’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। এ পর্যন্ত প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২৬। লিখেছেন কবিতা, গল্প, শিশুসাহিত্য, পত্রকথা। অনুবাদও কম নয়; ১৫টি বিশ্বসেরা উপন্যাস। ভ্রমণে তার বিশেষ মুনশিয়ানা। জনস্বাস্থ্যের অধ্যাপক বুলবুলের প্রিয় বিষয় চিঠি, আড্ডা, কফি এবং নজরুল। স্ত্রী দিলরুবা মনোয়ার, কন্যা আয়েশা তাজিন মাশরুবা ও পুত্র আয়হান নাভিদ নওরোজকে নিয়ে বাস করেন ঢাকার শ্যামলীতে।