নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, কথাশিল্পী হাসান আজিজুল হক, প্রফেসর ইমেরিটাস ড. বরুণকুমার চক্রবর্তী, বহুমাত্রিক কৃতবিদ্য পুরুষ ড. মুহাম্মদ ফজলুল হক, গবেষক প্রফেসর ড. আবুল আহসান চৌধুরী, বিদ্যার্ণব এ. এস. এম. কামাল উদ্দিন, কবি মহাদেব সাহা, কবি মুহাম্মদ নুরুল হুদা, কবি অনীক মাহমুদ, অভিনেতা-লেখক খায়রুল আলম সবুজ, শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. ইয়াসমীন আরা লেখাসহ আরও কত বিশিষ্ট জন এ গ্রন্থের প্রসঙ্গ হয়ে উঠেছেন। প্রতিদিনের জীবনে কতকিছুই তো ঘটে। কতজনের সঙ্গে দেখা বা কথা হয়। প্রতিদিনের এই ছুটে চলার ভেতরেই জীবনের প্রকৃত অর্থ নিহিত। এর ভেতরেই ভালো লাগা, খারাপ লাগা, আবার এমন কিছু ঘটে যায় যা সারাজীবনের বড় সঞ্চয় সম্পদও বলা যেতে পারে। কিন্তু ক’জনই বা পারেন রকিবুল হাসানের মতো এসব প্রেক্ষিত তুলে আনতে।
রকিবুল হাসান
রকিবুল হাসান। জন্ম ৩১ মে, ১৯৬৮। কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামে। মাতা: পরীজান নেছা। পিতা: মোহা. উকিল উদ্দিন শেখ। লেখাপড়া: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বি.এ. (অনার্স) এম.এ., পিএইচডি.। পেশা: সাংবাদিকতা। সম্পাদক, সাপ্তাহিক অর্থবিত্ত ও গৈরিক (সাহিত্যপত্রিকা)। প্রকাশিত গ্রন্থ : প্রবন্ধ: বিপ্লবী ভাঘা যতীন, পথের কথা, কয়ায় রবীন্দ্রনাথ, বাঘা যতীন এবং প্রাজ্ঞজন, কাব্য: দুঃখময়ী শ্যামবর্ণ রাত, অনিয়ম চুম্বনের সিঁড়ি ধরে, এক ধরনের অহংকার। উপন্যাস: নবীরন, ভাঙন, জীবন দিয়ে ভালোবাসি, এ কি তৃষ্ণা এ কি দাহ, ছায়াবন্দি, সম্পাদনা: নবতরঙ্গের ধ্বনিবন্ধ, আমার সোনার বাংলা কই, কত কবিতা শুনলাম কিন্তু। সাক্ষাৎকারভিত্তিক গ্রন্থ: ইন্টারভিউ। পুরস্কার: বাংলা সাহিত্য পদক (১৪১৩ বাংলা), স্যার সলিমুল্লাহ পদক (২০০৬), দি সান সম্মাননা (২০১০), চাইল্ড হেভেন সম্মাননা (২০১০)। জীবন সদস্য, বাংলা একাডেমী, আজীবন সদস্য, কুষ্টিয়া জেলা সমিতি ঢাকা; নির্বাহী পরিষদ সদস্য, সাহিত্য একাডেমি, কুষ্টিয়া।