হুমায়ূন আহমেদ এর উপন্যাস, সেরা হুমায়ূন আহমেদ বই, প্রিয় হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস, হুমায়ূন আহমেদের লেখা বই, টপ-রেটেড হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাস, হুমায়ূন আহমেদ প্রেমের উপন্যাস, হুমায়ূন আহমেদ এর সংগ্রহ, হুমায়ূন আহমেদ এর জীবনী, হুমায়ূন আহমেদের প্রিয় উপন্যাস, হুমায়ূন আহমেদ এর রহস্য গল্প

পারাপার

    5 Ratings     2 Reviews

বইবাজার মূল্য : ৳ ২৪০ (২০% ছাড়ে)

মুদ্রিত মূল্য : ৳ ৩০০

প্রকাশনী : অন্যপ্রকাশ





WISHLIST


Related Bundles


Bundle Title Price
1
হিমু সিরিজ (২৩টি বই বইবাজার কালেকশন)

৳ ৩৪৯৭



Overall Ratings (2)

Md Aashiq
07/04/2019

হিমু খেয়াল করেছে যে সে এখন অনেক পরিচিত মানুষকে চিনতে পারে না।এই যে তাকে এখন একজন হিমু বলে ডেকেই যাচ্ছে অথচ হিমু তাকে অনেক চেষ্টা করেও চিনতে পারতেছে না।সে রিকশায় বসে আসে তাকে সে মহিলা তাদের গাড়িতে উঠেযেতে বলছে।হিমু তাই করলো।সেখানে গিয়ে জানতে পারলো তাকে যে ডেকে যাচ্ছে সে হলো তার আলেয়া খালা।যদিও হিমু তাকে চিনতে পারছে না।সেখানে তাকে হাত দেখার জন্য এত করে মহিলা হিমুকে গাড়িতে উঠিয়েছে।হিমু তার হাত দেখে বিভিন্ন কিছু বলেছে এর ফলে সে এবং তার মেয়ে অবাক হয়ে বসে থাকে আর হিমু সে সুযোগে গাড়ি থেকে নেমে পরে।হিমু যাচ্ছে ইয়াকুব আলি নামের এক লোকের সাথে দেখা করতে।হিমু তাকে কখনো দেখে নি।সে কেন তার সাথে দেখা করতে চাচ্ছে হিমু তাও জানে না।সেখানে গিয়ে তার ম্যানেজার মইন এর সাথে হিমুর কথা হয়।হিমুর মতে মইন অনেক সুদর্শন একজন ছেলে।সেখানে ইয়াকুব আলির সাথে কথা বলে জানতে পারে যে তার প্রথম বউ তাকে সপ্নে দেখিয়েছে যে সে যদি পবিত্র মানুষের রক্ত শরীরে নেয় তাহলে সে সুস্থ হয়ে যাবে।তার প্রথম বউ বিয়ের ২বছরের মাথায় মারা যায়।সে মোট ৩টি বিয়ে করেছে।তার এক মেয়ে রয়েছে নাম মিতু।মিতুর সাথে হিমুর দেখা হয় অনেক কথাও হয়।হিমুকে ২৪ঘন্টা গাড়ির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন ইয়াকুব আলি।এর মধ্যে হিমুর সাথে রুপার কথা হয়।হিমুর উপর যেহেতু দায়িত্ব পরে পবিএ মানুষ খুজে বের করার তাই সে তার ফুপাকে ফোন দেয়।তার মতে তার ফুপা একজন পবিত্র মানুষ।ফোন দিয়ে বুঝতে পারে ফুপা_ফুপু ঝগড়া করছে।সে তার পবিএ মানুষের তালিকায় তার ফুপুর নামও রাখে।এর মধ্যে তার ফুপার সাথে ফুপুর ভালো ঝগড়া হওয়ায় তার ফুপা হিমুর কাছে আসে।সে হিমুর সাথে থাকা শুরু করে।হিমুর কাজ রাস্তায়-রাস্তায় হাটা।সে একদিন হাটতে বের হয়ে তার সাথে মিতুর দেখা হয়।যদিও সে প্রথমে মিতুকে চিনতে পারে না।মিতুর সাথে হিমুর অনেক কথাই হয়।হিমুর একপরিচিত লোক রয়েছে যেকিনা হারিয়ে যাওয়া মানুষের কথা বলতে পারে যে তারা কোথায় আছে।তার কথা মিতু হিমুর কাছ থেকে জানতে পেরে তখনই হিমুকে নিয়ে মিতু সেখানে যায়।হিমু তাকে বলে যে হারিয়ে গেছে তাকে হারিয়ে যেতে দেওয়াই ভালো।মিতু হিমুকে বলে যদি হিমু তার সাথে থাকে তবে সে আর হারিয়ে যাওয়া মানুষটিকে আর খুজবেনা।ইয়াকুব সাহেব অনেক অসুস্থ হয়ে পরেন কিন্তু সে অন্য কোনো রক্ত নেয় না।সে হিমুর জন্য অপেক্ষা করে।হিমু রুপাকে নিয়ে তার কাছে যায়।সেখানে হিমু তাকে কিছু পবিত্র রক্তের দাম নিয়ে কথা বললে ইয়াকুব সাহেব সে কথা শুনে অনেক অবাক হতে যায়,এদিকে রুপা হিমুর কাজে অবাক হয়।সে লুকিয়ে কাদা শুরু করে।গল্পটা আসলেই এককথায় অসাধারণ।গল্পটা ভালো লাগার মুল কারন হলো হিমু এবং রুপার শেষের কাহিনীর জন্য।যা একজন হিমু পাঠক হয়ে সত্যি অনেক আনন্দ নিয়ে পড়েছি।হিমু পাঠক ছাড়াও অন্যদেরও এই বইটি ভালো লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।এই বই পড়ে সবাই হিমুর পাঠক হয়ে যাবেন বলে আমি মনে করি।মিতু এবং হিমুর কাহিনীও অনেক ভালো লেগেছে।সব মিলিয়ে গল্পটা আসলেই অনেক ভালো লেগেছে।সবাই পড়ে দেখতে পারেন।সবার ভালো লাগবে এই আমার বিশ্বাস। #বইবাজার_রিভিউ_প্রতিযোগীতা_মার্চ_২০১৯


Himaloy Himu
31/03/2019

এক বিত্তশালী মানুষের দরবারে হিমুর ডাক পড়ে। লোকটি ক্যান্সারে আক্রান্ত। তাকে নিয়মিত রক্ত পরিবর্তন করে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। ভদ্রলোক প্রায়ই তার মৃত স্ত্রীকে স্বপ্নে দেখেন যেখানে স্ত্রী তাকে বিভিন্ন কাজের পরামর্শ দেন। এমনকি তাঁকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠার কৌশলও বলে দেন। তার স্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী, একজন নিষ্পাপ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের রক্ত শরীরে প্রবেশ করলে লোকটি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠবেন। হিমুর উপর দায়িত্ব পড়ে নিষ্পাপ মানুষ খুঁজে বের করা। নিষ্পাপ মানুষের তালিকা হিমুর বাড়তে থাকে। এখানে মজার ব্যাপার এই যে, কোনো মানুষ যদি জানে তার নামটি তালিকায় আছে, তাহলে সে পুলকিত হয়। কিন্তু, কেন নিষ্পাপ মানুষ প্রয়োজন সেটা কেউ জানতে পারে না। অবশেষে হিমু সবচেয়ে নিষ্পাপ মানুষ খুঁজে পায়। কে সে…? কি হয় ঘটনা…? জানতে হলে পড়তে হবে, হুমায়ূন স্যারের “পারাপার”। পৃথিবীর সকল পুরুষই হিমু, সকল নারীই রূপা। হিমুর সেরা তিনটি বইয়ের মাঝে পারাপারও থাকবে। শেষটা খুব রোমান্টিক। পড়ার সময় আমার চোখে পুরো দৃশ্যটা ভাসছিল। হলুদ পাঞ্জাবি পরা এক উশকো খুশকো যুকব, নীল শাড়ি পরা প্রচন্ড রূপবতী এক যুবতী… তারা পরষ্পরের হাত ধরে আছে, যাচ্ছে জোৎস্ন্যা দেখতে। এমন একটি রাত পাওয়ার জন্য আরো একশ বছর বাঁচতে ইচ্ছা করে। #বইবাজার_রিভিউ_প্রতিযোগিতা_মার্চ_২০১৯


PAYMENT OPTIONS

Copyrights © 2018-2024 BoiBazar.com