সূচিপত্র যে শহরে আগুন লাগে না পেটুক কবি হাসতে গিয়ে মৃত্যু চুল খাড়া করা অভিনেতা সানডে, মানডে... নাক দিয়ে বিলিয়ার্ড খেলা প্রাত:কৃত্য ছাড়া ১০২ দিন! লাল বরফ অগ্নি মানব নাক দিয়ে যায় দেখা ২৮ এপ্রিল সত্যিকারের চার চোখ এক চোখা সৈনিক গরুর কালো দুধ দুধ দেয় যে গাছ মাছি মারতে কামান দাগা নাক নিয়ে যন্ত্রণা শীত সহ্য করার ক্ষমতা যে লেক গান গায় গোসলে অনীহা অদ্ভুত উইল তিন ঠ্যাঙ্গা আজব মানুষ লেন্টিনি অভিশপ্ত ছুরি সবুজ শিশু টাইফয়েড মেরী আঙুলের বিশ্ব রেকর্ড ভূতের সঙ্গে বিয়ে অর্ধ মানবীর অবিশ্বাস্য কাণ্ড মিরিন ডাজো : নিজের শরীরে তরবারি ঢুকিয়ে দিতে পারত অদ্ভুত রক্তক্ষরণ টুনা মাছের দাম পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ গন্ধ মধ্যদুপুরেই সন্ধ্যা! পাখির ডানা অদ্ভুত কাঁকড়া নতুন চামড়া অদ্ভুত ক্ষমতা চোখের পাতার শক্তি বাদামের খোসা প্রকুতির অদ্ভুত খেয়াল গোটা এরোপ্লেন গিয়ে খাওয়া মিচেল লোটিটো আকাশ থেকে মাছ বৃষ্টি শূন্যে ভাসমান মানুষ ভয়ঙ্কর বৃষ্টি অদ্ভুত অ্যাক্সিডেন্ট বজ্র মানব শক্ত দাড়ি ডিম খেকো সুলতান রক্তে লেখা গ্রন্থ জুতো সেনাপতির রাজ্য জয় ভোজ সভায় রাজা নির্বাচন অদ্ভুত শক্তিধর মানুষ জ্বলন্ত ক্ষুর শিল্পীর জিব টাইটান ও টাইটানিক কল্পনা ও বাস্তবের অবিশ্বাস্য মিল উপকথার দানব বিগফুট লিংকন ও কেনেডী
অনীশ দাস অপু
জন্ম ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সাল জন্মস্থান বরিশাল, পিতা প্ৰয়াত লক্ষী কান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্স সহ এম, এ করেছেন। ১৯৯৫ সালে লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক ছেলেবেলা থেকে ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলোতে চিত্তাকর্ষক ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ শুরু করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোকটা বেশি। তবে সায়েন্স ফিকশন, ক্লাসিক এবং অ্যাডভেঞ্জার উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনুদিত গ্ৰন্থ সংখ্যা ১০০’র বেশি। অনীশ দাস অপু লেখালেখির পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত। তিনি দৈনিক যুগান্তর- এ সিনিয়র সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন । তবে লেখালেখিই তার মূল পেশা এবং নেশা ।