ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ নোটু যাচ্ছে ঘোড়া ছুটিয়ে। তার কাঁধে অস্ত্র। ঘোড়াটা দৌড়াচ্ছে না। সে উড়ে চলে যাচ্ছে। ছুটতে ছুটতে ঘোড়াটা একটা নদীর ধারে এসে থামে। নদীতে লঞ্চভর্তি পাকিস্তানি সেনা। নোটু তাদের দিকে গুলি ছুড়ছে। একেকটা সেনা গুলি খেয়ে লাফিয়ে পড়ছে নদীতে। লাল হয়ে যাচ্ছে নদীর পানি। ভূমিকা আমাদের গল্পের নায়ক নোট। ১৯৭১ সাল। মুক্তিযুদ্ধের হাজারো নায়ক তখন সারা দেশে ছড়িয়ে আছে। তৈরি করছে বীরত্বের গল্প। ইতিহাস। একাত্তরের কী কী করেছল সে? কেন, সে অন্ত্র তুলে নিয়েছিল হাতে? সেই গল্প আমরা পাব, নোটুর সেভেনটি ওয়ান-এ। দন্ত্যস রওশন
দন্ত্যস রওশন
গ্রাম বকচর, কলাকোপা-বান্দুুরা। উপজেলা নবাবগঞ্জ। জেলা ঢাকা। মা আজিমা খাতুন। বাবা আবদুল ওহাব। স্ত্রী ফারহানা মোবিন। ছেলে অনুভব অভিলাষ জামান। পেশা সাংবাদিকতা, দৈনিক প্রথম আলো। সভাপতি প্রথম আলো বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদ। বই ৫২টি।