মুখবন্ধ
১. আহলে কিতাব তথা ইহুদি-খ্রিস্টানদের সাথে অমূলক ঝগড়া-ফাসাদ করা
২. পানপাত্রে নিশ্বাস ত্যাগ এবং ডান হাত দিয়ে পবিত্রতার্জন ও লিঙ্গ স্পর্শ করা
৩. নামাযের ভেতর বাম হাতে ভর করে বসা
৪. পেয়ালার ভগ্নস্থল দিয়ে পানি পান করা ও পানিতে ফুঁ দেয়া
৫. কলসির মুখ দিয়ে পানি পান করা
৬. ‘ইশার আগে ঘুম ও ‘ইশার পর গল্প-গুজব করা
৭. কারোর বায়ু নির্গমনের আওয়াজে হেঁসে উঠা
৮. খাওয়ার শেষে আঙুলগুলো না চেটে হাত খানা ধুয়ে বা মুছে ফেলা
৯. সূর্যাস্তের পর থেকে ফজর পর্যন্ত রাত্রি বেলায় কোন কিছু না খেয়ে পরস্পর একাধিক রোযা রাখা
১০. ঘুম থেকে জেগেই প্রথমে উভয় হাত তিন বার না ধুয়ে তা কোন পানি ভর্তি পাত্রে প্রবেশ করানো
১১. তীর নিক্ষেপ, উট বা ঘোড় দৌড়ের প্রতিযোগিতা ছাড়া অন্য কোন
প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা
১২. কোমরে হাত রেখে নামায পড়া
১৩. শুধু জুমু’আহ্’র দিনেই রোযা রাখা এবং শুধু জুমু’আহ্’র রাত্রিতেই নফল নামায পড়া
১৪. কিলামুখী হয়ে, ডান হাতে, তিনটি ঢিলার কমে অথবা গোবর বা হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা
১৫. কোন মুহুরিমা (যে মহিলা মিকাত থেকে হজ্জ বা ‘উমরাহ্’র নিয়্যাত করেছে) মহিলার জন্য নিকাব অথবা হাত মুজা পরা
১৬. খাদ্য এবং পানীয়তে ফুঁ দেয়া
১৭. জীবিত ছাগলকে গোস্তের বিনিময়ে বিক্রি করা
১৮. ঘোড়া, উট, গরু, ছাগলকে খাঁসি করানো
১৯. ঈদের নামাযের আগেই কুরবানী করা
২০. কুরবানীর পূর্বে কুরবানী দাতার জন্য তার নখ ও চুল কাটা
২১. কোন মুসলিম ভাইকে যে কোনভাবে আতঙ্কিত করা
২২. কোন মুসলমানের মনো সন্তুষ্টি ছাড়া যে কোনভাবে তার সম্পদ খাওয়া
২৩. মানুষকে দেখানো বা গর্বের বশবর্তী হয়ে মেহমানদারি নিয়ে |
প্রতিযোগিতাকারী কারোর দা’ওয়াত গ্রহণ করা
২৪. নামায বা রুকু’ পাওয়ার জন্য দ্রুত পদে মসজিদে আগমন করা
২৫. মসজিদে ক্রয়-বিক্রয় অথবা হারানো বস্তুর ঘোষণা দেয়া
২৬. কাউকে প্রস্রাব বা পায়খানারত অবস্থায় সালাম দেয়া
২৭. কারোর সাথে সাক্ষাত করতে গিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থান করলে তার অনুমতি ছাড়া প্রস্থান করা
২৮. ঘর বা মসজিদে এমন কিছু রাখা যা নামাযীকে নামায থেকে গাফিল করে
২৯. জানাযা রাখার আগে কারোর সেখানে বসে পড়া
৩০. কোন বিবাহিতা মহিলার ঘরে রাত্রি যাপন করা অথবা তার ঘরে একাকী প্রবেশ করা
৩১. বিচার করার সময় উভয় পক্ষের সম্পূর্ণ কথা মনোযোগ সহকারে না শুনে বিচার কার্য শুরু করা
৩২. যার সম্পদ হালাল হওয়ারই সম্ভাবনা বেশি তার দেয়া খাদ্য-পানীয় গ্রহণের সময় তা হালাল কি না জিজ্ঞাসা করা
৩৩. দো’আ করার সময় হে আল্লাহ্! আপনি যদি চান তা হলে আমাকে ক্ষমা করুন এমন বলা
৩৪. খারাপ স্বপ্ন দেখে তা কাউকে বলা
৩৫. কারোর নিকট মেহমান হয়ে তার অনুমতি ছাড়া নিজেই কোন নামাযের ইমামতি করা
৩৬. কেউ গালি দিলে তার প্রতি উত্তরে গালি দেয়া
৩৭. কোথাও মহামারি দেখা দিলে সেখান থেকে বের হয়ে যাওয়া এবং বাইরে থাকলে সেখানে প্রবেশ করা
৩৮. কারোর একটি মাত্র কাপড় থাকলে নামায পড়ার সময় তা পুরো শরীরে পেঁচিয়ে পরিধান করা
৩৯. কেউ হাঁচি দিয়ে “আল্হাম্দুলিল্লাহ্” না বললেও তার হাঁচির উত্তর দেয়া
৪০. নিজ ঘরে কখনো নফল নামায না পড়া
৪১. কোন ধরনের সংবাদ না দিয়ে হঠাৎ রাত্রি বেলায় নিজ স্ত্রীর নিকট উপস্থিত হওয়া
৪২. কোন জারজ সন্তানকে ওয়ারিসি সম্পত্তি দেয়া
৪৩. খুতুবা চলাকালীন কারোর সাথে কথা বলা
৪৪. নামাযরত অবস্থায় বায়ু নির্গমন সন্দেহে নামায ছেড়ে দেয়া
৪৫. নামাযরত অবস্থায় কাউকে সামনে দিয়ে যেতে দেয়া
৪৬. আরোহণ হিসেবে ব্যবহৃত কোন পশুর গলায় ঘন্টা লাগানো
৪৭. সর্ব প্রথম নিজের সাইড থেকে না খেয়ে প্লেটের মধ্যভাগ থেকেই খাওয়া শুরু করা
৪৮. পিঁপড়া, মৌমাছি, হুদহুদ ও পেঁচাকে হত্যা করা
৪৯. অন্য প্লেট থাকা সত্ত্বেও ইহুদি-খ্রিস্টানদের প্লেটে খাদ্য গ্রহণ করা
৫০. নিজকে অথবা নিজের ধন-সম্পদ ও সন্তানদেরকে অভিশাপ দেয়া
৫১. হারাম এলাকার বরই গাছ কাটা
৫২. কোন কবরের পার্শ্বে ছাগল বা গরু যবাই করা
৫৩. রাত্রি বেলায় কোন রাস্তা-ঘাটে অবস্থান করা
৫৪. নিজের ঘর ছাড়া অন্য কোথাও মহিলাদের নিজের সম্পূর্ণ কাপড় খুলে ফেলা
৫৫. কোন ক্রীতদাসের তার মনিবের অনুমতি ছাড়া কারোর সাথে বিবাহ্ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া
৫৬. শত্রুর সাক্ষাৎ কামনা করা
৫৭. ধর্ম প্রচার অথবা নিতান্ত কোন প্রয়োজন ছাড়া মুশরিকদের মাঝে অবস্থান করা
৫৮. বিবাহ্-শাদি, তালাক ও গোলাম স্বাধীন করা নিয়ে খেল-তামাসা করা
৫৯. আগুন, পানি ও ঘাস নিতে কাউকে বাধা দেয়া
৬০. মহিলাদের জন্য রাস্তার মধ্যভাগ দিয়ে চলাফেরা করা
৬১. দোষ বা গুণ বুঝায় এমন নামে সন্তানদের নাম রাখা
৬২. চারপাশ ঘেরা নেই এমন ছাদে রাত্রি যাপন করা এবং উত্তাল নদীতে নদী ভ্রমণ করা
৬৩. তীর বা গোলা-বারুদ ইত্যাদি নিক্ষেপ করা শিখে তা ভুলে যাওয়া
৬৪. সর্ব প্রথম নিজের অংশীদারকে না জানিয়ে কোন জমিন বা বাগান বিক্রি করা
৬৫. চুল বাঁধা অবস্থায় পুরুষদের নামায আদায় করা
৬৬. কবরস্থানে জানাযার নামায আদায় করা
৬৭. লুটতরাজ কিংবা কোন পশু বা মানুষকে জখম করে তার কোন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকৃত করা
৬৮. কোন মেহমানকে আপ্যায়ন করতে গিয়ে তার আপ্যায়নে নিজ সাধ্যাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করা
৬৯. মল খাওয়া পশুর গোস্ত ও দুধ খাওয়া
৭০. সিল্ক ও চিতা বাঘের চামড়া বসার কাজে ব্যবহার করা
৭১. মুখ ঢেকে অথবা কাপড় মাটি ছুঁই ছুঁই করে এমতাবস্থায় নামায পড়া
৭২. যে কোন দণ্ডবিধি মসজিদে প্রয়োগ করা
৭৩. ঔষধের জন্য ব্যাঙ হত্যা করা
৭৪. প্রচারের উদ্দেশ্য ছাড়া হাজীদের কোন হারানো জিনিস রাস্তা থেকে উঠিয়ে নেয়া
৭৫. প্রশাসক গোষ্ঠীর কাউকে কোন কিছু উপঢৌকন দেয়া
৭৬. কুর’আন ও সুন্নাহ্ প্রদর্শিত সঠিক পথ ছেড়ে অন্য যে কোন পথের অনুসরণ করা
৭৭. সুবহে সাদিকের ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়ে শুধু অনুমানের ভিত্তিতেই ফজরের আযান দিয়ে দেয়া
৭৮. কেউ সালাম ছাড়াই কারোর ঘরে ঢুকার অনুমতি চাইলে তাকে সালাম ছাড়াই ঘরে ঢুকার অনুমতি দেয়া
৭৯. যে কোন ভাবে নিজকে লাঞ্ছনার সম্মুখীন করা
৮০. কোন মহিলার জন্য অন্য কোন মহিলার সাথে মেলামেশার পর তার গঠনাকৃতি নিজ স্বামীর কাছে বর্ণনা করা
৮১. অন্যের নিকট নিজের সাধুতা ও স্বচ্ছতা বর্ণনা করা
৮২. যিকির ও নামায ছাড়া মসজিদকে অন্য কোন কাজের জন্য পথ হিসেবে ব্যবহার করা
৮৩. জায়গা-জমিন ও ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে এমনভাবে ব্যস্ত হয়ে যাওয়া যাতে করে ওয়াজিব কাজে অমনযোগ সৃষ্টি হয়
৮৪. যে কোন ভালো কাজকে ছোট মনে করা
৮৫. কোন সুস্থ-সবল ও ধনী ব্যক্তির জন্য কারোর সাদাকা খাওয়া
৮৬. নিতান্ত কোন প্রয়োজন ছাড়া কোন মৃত ব্যক্তিকে রাত্রি বেলায় দাফন করা
৮৭. কোন কুষ্ঠ রোগীর প্রতি গভীর দৃষ্টিতে তাকানো
৮৮. নিজের প্রয়োজনাতিরিক্ত পানি বিক্রি করা
৮৯. কোন মুসলমান মৃতকে গাল-মন্দ করা
৯০. কোন মহিলার জন্য নিজকে নিজে অথবা তার জন্য তার কোন আত্মীয়া মহিলাকে কারোর নিকট বিবাহ্ দেয়া
৯১. মোরগকে গালি দেয়া
৯২. বাতাসকে গালি দেয়া
৯৩. জ্বরকে গালি দেয়া
৯৪. রিযিক আসতে দেরি হচ্ছে এমন মনে করা
৯৫. তিনটি মসজিদ ছাড়া অন্য কোথাও সাওয়াবের নিয়্যাতে সফর করা
৯৬. মু’মিন ছাড়া অন্য কারোর সাথে চলাফেরা করা এবং মুত্তাকী ছাড়া অন্য কাউকে খানা খাওয়ানো
৯৭. উট, গরু কিংবা ছাগলের স্তনে কয়েক দিনের দুধ একত্রে জমিয়ে রেখে সেগুলোকে অন্যের নিকট বিক্রি করা
৯৮. উট বসার জায়গায় নামায পড়া
৯৯. নিজে যা খায় না এমন কোন জিনিস কোন মিসকিনকে খেতে দেয়া
১০০. একই দিনে কোন ফরয নামায দু’বার পড়া
১০১. কোন ব্যাপারে মনে সন্দেহ আসার পরও তা করা
১০২. কারোর বাহ্যিক আমল দেখেই তার ভালো পরিণতি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া
১০৩. আল্লাহ্ তা’আলার শাস্তি তথা আগুন দিয়ে কাউকে শাস্তি দেয়া
১০৪. বাচ্চাদের আলজিহ্বায় আঘাত করে তাদের গলা ব্যথার চিকিৎসা করা
১০৫. শরীয়ত সমর্থিত কোন যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই কারোর সাথে রাগ করা
১০৬. কখনো কোন অঘটন ঘটলে শয়তান ধ্বংস হোক এমন বলা
১০৭. সিকি দিনারের কম চুরি করলেও তাতে কারোর হাত কাটা
১০৮. কারোর কোন ফলগাছের ফল গাছ থেকে ছিড়ে খেলেও তাতে কারোর হাত কাটা
১০৯. কোন হারাম বস্তু কিংবা হারাম কাজকে সম্মানসূচক শব্দে উচ্চারণ করা
১১০. কাফির, মুশরিক ও মুনাফিককে এমন শব্দে ভূষিত করা যা মুসলমানদের উপর তার কর্তৃত্ব বুঝায়
১১১. বেশি হাসা
১১২. কোন রুগ্ন ব্যক্তিকে খাওয়া-দাওয়ায় বাধ্য করা
১১৩. নিজের উরু খোলা রাখা অথবা অন্য কোন জীবিত কিংবা মৃতের উরুর দিকে তাকানো
১১৪. ষাঁড়, পাঁঠা কিংবা পুরুষ উট ও ঘোড়াকে প্রজনন তথা গর্ভ সঞ্চারের জন্য ভাড়া দেয়া
১১৫. মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করা
১১৬. মাথার সাদা চুলগুলো উঠিয়ে ফেলা
১১৭. কখনো কোন অঘটন ঘটে গেলে তা থেকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য আল্লাহ্ তা’আলার দরবারে কোন কিছু মানত করা
১১৮. কোন অবিবাহিতা নারীকে তার সম্মতি ছাড়াই তাকে কোথাও বিবাহ্ দেয়া
১১৯. কোন ফরয নামায পড়ার পর পরই সেখানে অন্য কোন নফল বা সুন্নাত নামায পড়া
১২০. পাপের কাজে কারোর আনুগত্য করা
১২১. দণ্ডবিধি ছাড়া কাউকে দশের বেশি বেত্রাঘাত করা
১২২. সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও ‘উমরা বা হজ্জের সময় স্বাফা-মারওয়ার মাঝে দৌড়ানোর জায়গায় ধীরে ধীরে হাঁটা
১২৩. কোন মুসলমানকে ”আলাইকাস্-সালাম” বলে সালাম দেয়া
১২৪. নামাযের বৈঠকে অথবা অন্য কোন সময় সময় ”আস্সালামু ‘আলাল্লাহ্” বলা
১২৫. কোন মুসলিম ভাইয়ের যে কোন জিনিসপত্র তার অনুমতি ছাড়াই নিয়ে নেওয়া যদিও তা হাস্যোচ্ছলেই হোক না কেন
১২৬. একই রাত্রিতে দু’ বার বিতিরের নামায পড়া
১২৭. পুরো মাথা না কামিয়ে মাথার কিছু অংশ অমুণ্ডিত রেখে দেয়া
১২৮. স্থির পানিতে প্রস্রাব করা
১২৯. মাগরিবের নামায দেরি করে পড়া
১৩০. কোন হিংস্র প্রাণীর চামড়া পরিধান করা অথবা তার পিঠে চড়া
১৩১. কোন শহুরে ব্যক্তির জন্য কোন গ্রাম্য ব্যক্তির ক্রয়-বিক্রয়ে দালালি করা
১৩২. কোন যুদ্ধলব্ধ সামগ্রী যোদ্ধাদের মাঝে বন্টনের পূর্বেই তা কারোর কাছ থেকে ক্রয় করা
১৩৩. কোন বিচারকের জন্য বিচার চলাকালীন অবস্থায় কারোর উপর কোন ব্যাপারে রাগান্বিত হওয়া
১৩৪. কোন দুধেল পশুর দুধ তার মালিকের অনুমতি ছাড়া দোহন করা
১৩৫. কারোর নিকট মেহমান হয়ে তার অনুমতি ছাড়াই তার সম্মানজনক সুনির্দিষ্ট বসার জায়গায় বসে পড়া
১৩৬. কোন কাফিরকে তার কোন নিকট আত্মীয় মুসলমানের ওয়ারিসি সম্পত্তি দেয়া অথবা কোন মুসলমানের জন্য তার কোন নিকট আত্মীয় কাফিরের ওয়ারিসি সম্পত্তি নেয়া
১৩৭. ক্রেতা অথবা বিক্রেতার একে অপর থেকে অসন্তুষ্ট অবস্থায় বিদায় নেয়া
১৩৮. হজ্জের পর আল্লাহ্ তা’আলার সম্মানিত ঘরের বিদায়ী তাওয়াফ না করে নিজ এলাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়া
১৩৯. দাড়ি না আঁচড়িয়ে তাতে গিরা ফেলে দেয়া অথবা গলায় ধনুক ঝুলানো
১৪০. শরীয়ত বাস্তবায়নে কঠোরতা অবলম্বন করা এবং এমনভাবে
কোন গুনাগার ব্যক্তিকে আল্লাহ্ তা’আলার আযাব ও জাহান্নামের ভয় দেখানো যাতে করে সে আল্লাহ্ তা’আলার রহমত থেকে একেবারেই নিরাশ হয়ে যায়
১৪১. নামাযের ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নাত সমূহ সঠিকভাবে আদায় না করা এবং শুধু ”ওয়া’আলাইকা” বলে সালামের উত্তর দেয়া
১৪২. যে কোন অনিষ্ট থেকে বাঁচার জন্য কোন পশুর গলায় তার বা সুতা ঝুলানো
১৪৩. ওজনবিহীন কোন খাদ্য স্তূপ ওজনবিহীন অন্য কোন খাদ্য স্তূপের বিনিময়ে অথবা ওজন করা কোন খাদ্যের বিনিময়ে বিক্রি করা
১৪৪. যে কোন ব্যাপার নিয়ে মুসলমানে মুসলমানে দ্বন্দ্ব করা
১৪৫. কোন পশুর পিঠকে কারোর বক্তব্যের মঞ্চরূপে ব্যবহার করা
১৪৬. কোন অমুসলমানের সালামের উত্তরে “ওয়া ‘আলাইকুমুস্-সালাম” বলা
১৪৭. রোযাবস্থায় কাউকে গালি দেয়া
১৪৮. আল্লাহ্ তা’আলা ছাড়া অন্য কারোর নিকট দুনিয়ার কোন পদ বা নেতৃত্ব চাওয়া
১৪৯. নিজের মুখ ও হাতকে অকল্যাণমূলক ও অসৎ কাজে ব্যবহার করা
১৫০. কারোর দু’টি কাপড় থাকা সত্ত্বেও তার জন্য একই কাপড়ে নামায পড়া
১৫১. কোন ইমাম সাহেবের জন্য তার ফরয নামায শেষে কিছুক্ষণের জন্য হলেও কিব্লা বিমুখ না হয়ে উক্ত জায়গায় নফল নামায পড়া
১৫২. নিজ স্ত্রীর কোন মার্জনীয় অপরাধের জন্য তাকে চরমভাবে অবজ্ঞা করা
১৩৫. কোন মু’মিনকে কোন কাফিরের পরিবর্তে হত্যা করা
১৫৪. আমি অমুক সূরা কিংবা অমুক আয়াত ভুলে গিয়েছি এমন বলা ১৫৫. কোন কথা ভালো শব্দে বলা সম্ভব হলেও তা খারাপ শব্দে বলা
১৫৬. কোথাও একবার ধোঁকা খাওয়ার পরও পুনর্বার সেখান থেকে সতর্ক না হওয়া
১৫৭. কারোর দেয়ালে তার প্রতিবেশীকে কোন কিছু গাঁড়তে নিষেধ করা
১৫৮. একমাত্র মানুষের ভয়ে কোন সত্য কথা জেনেশুনেও তা না বলা
১৫৯. কোন রুগ্ন ব্যক্তির জন্য অন্য কোন সুস্থ ব্যক্তির নিকট বিনা প্রয়োজনে গমন করা
১৬০. কবর পাকা করা, কবরের উপর বসা ও কবরের উপর ঘর উঠানো
১৬১. রোদ ও ছায়ায় বসা
১৬২. এক পায়ের উপর আরেক পা উঠিয়ে চিত হয়ে শোয়া
১৬৩. কাফির ও মুশরিকদের পূজ্য ব্যক্তিদেরকে গালি দেয়া চাই সে দেবতা হোক কিংবা নামধারী পীর-বুযুর্গ
১৬৪. বিনা প্রয়োজনে দাঁড়িয়ে পানি পান করা এবং খানা খাওয়া
১৬৫. কোন নামাযের ইমামতি করতে গিয়ে ইমাম সাহেবের জন্য মুক্বতাদীদের তুলনায় আরো উঁচু জায়গায় দাঁড়ানো
১৬৬. কেউ কাউকে আঘাত করলে ক্ষত শুকানোর আগেই উহার ক্ষতিপূরণ দাবি করা
১৬৭. কোন পশুকে কারোর তীর নিক্ষেপের লক্ষ্যবস্তু বানানো
১৬৮. তীর নিক্ষেপের লক্ষ্যবস্তু বানানো কোন পশুর গোস্ত খাওয়া
১৬৯. চিকিৎসার উদ্দেশ্যে আগুনে পোড়ানো লোহা দিয়ে শরীরের কোন জায়গায় দাগ দেয়া
১৭০. যুদ্ধ ক্ষেত্রে কাফির মহিলা ও বাচ্চাদেরকে হত্যা করা
১৭১. কারোর সম্মুখে তার ভূয়সী প্রশংসা করা
১৭২. কোন রকম যাচাই-বাচাই ছাড়া নিজ অধীনস্থদের কামাই গ্রহণ করা ১৭৩. কাউকে শিঙা লাগিয়ে পয়সা কামানো
১৭৪. বিনা প্রয়োজনে কোন প্রাণীকে হত্যা করা
১৭৫. কোর’আন ও হাদীসের চাইতে কবিতার গুরুত্ব বেশি দেয়া
১৭৬. বিনা প্রয়োজনে প্রশাসকদের নিকটবর্তী হওয়া
১৭৭. বিনা প্রয়োজনে মানুষের কোন চলার পথে অবস্থান করা
১৭৮. খরচের প্রয়োজনীয় জায়গা সমূহে খরচ করতে কার্পণ্য করা
১৭৯. কোন মুসলমানের ব্যাপারে অমূলক ধারণা করা
১৮০. ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা
১৮১. এমন কাজ করা যাতে করে পরবর্তীতে উক্ত কাজের জন্য অন্যের নিকট কৈফিয়ত দিতে হয়
১৮২. কোরবানীর পশুর চামড়া কারোর নিকট বিক্রি করা
১৮৩. সম্পদে, স্বাস্থ্যে অথবা শারীরিক গঠনে কাউকে নিজের চেয়ে উন্নত দেখে তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হওয়া
১৮৪. বিনা প্রয়োজনে বিশেষ করে ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে আল্লাহ তা’আলার নামে বেশি বেশি কসম খাওয়া
১৮৫. দাঁড়িয়ে জুতা পরা
১৮৬. একটি মাত্র জুতা অথবা একটি মাত্র মুজা পরে চলাফেরা করা
১৮৭. শাস্তিপ্রাপ্ত কোন জাতির শাস্তির এলাকা বিনা কান্নায় স্বাভাবিকভাবেই অতিক্রম করা
১৮৮. কারোর কবরকে জমিন থেকে এক বিঘতের বেশি উঁচু করা
১৮৯. দিগ্ বিদিক পাথর কিংবা ঢিল ছোঁড়া
১৯০. নামাযে রুকু’ কিংবা সিজদারত অবস্থায় কুর’আন তিলাওয়াত করা
১৯১. কোন মুকতাদীর জন্য আগের কাতারে জায়গা থাকা সত্ত্বেও পরের কাতারে একাকী নামায পড়া
বিনা প্রয়োজনে মসজিদের মাঝে অবস্থিত বড়ো বড়ো খুঁটি
১৯২. বিনা সমূহের মধ্যবর্তী জায়গায় নামায পড়া
১৯৩. দুনিয়ার উদ্দেশ্যে কোন মসজিদে একত্রিত হওয়া
১৯৪. সাহেব নামাযের প্রথম বৈঠক করতে ভুলে গিয়ে কোন ইমাম সম্পূর্ণরূপে দাঁড়িয়ে গেলে বৈঠকের জন্য তাঁর আবারো ফিরে আসা
১৯৫. রমযান মাসে ই’তিকাফ্ থাকাবস্থায় রাত্রি বেলায় স্ত্রী সহবাস করা
১৯৬. মসজিদে দেরিতে এসে পুনরায় মানুষের ঘাড় টপকিয়ে ইমামের নিকটবর্তী হওয়া
১৯৭. নামাযরত অবস্থায় এদিক ওদিক তাকানো
১৯৮. রাত্রি বেলায় কারোর একাকী সফর করা
১৯৯. মানুষের ধন-সম্পদের প্রতি লোভী হওয়া অথবা তাদের কাছ থেকে কোন কিছু পাওয়ার আশা করা
২০০. কেউ কারোর আমানতে খিয়ানত করলে তার আমানতে অন্যের খিয়ানত করা
২০১. স্বামীর অনুমতি ছাড়া কারোর ঘরে ঢুকে তার স্ত্রীর সাথে কথা বলা
২০২. কাউকে তার উপর একচ্ছত্র আধিপত্য বুঝায় এমন শব্দে ডাকা
২০৩. আল্লাহ্ তা’আলার কোন গুণবাচক নামে নিজের নাম কিংবা উপনাম রাখা
২০৪. আরব উপদ্বীপে কোন ইহুদি, খ্রিস্টান কিংবা মুশরিকের বসবাস করা
২০৫. কোন নামাযের ওযু শেষে উক্ত নামায ওযুকারীর এক হাতের আঙ্গুলগুলোকে অন্য হাতের আঙ্গুলগুলোর মাঝে প্রবেশ করানো
২০৬. নামাযরত অবস্থায় নামাযীদের মাঝে খালি জায়গা রাখা
২০৭. আল্লাহ্ তা’আলার নিজস্ব সত্তা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা
২০৮. ধর্মীয় কাজে এমন ধীরতা অবলম্বন করা যাতে উক্ত কাজের প্রতি কিছুটা অবহেলা রয়েছে বুঝায়
২০৯. কোন যাচ-বিচার ছাড়াই যা শুনা তা বলা
২১০. ছোটকে স্নেহ এবং বড়কে সম্মান না করা
২১১. কারোর নিকট কোন জিনিস আমানত রাখার পর তা এমনিতেই বিনষ্ট হয়ে গেলে উক্ত ব্যক্তির নিকট উহার ক্ষতিপূরণ দাবি করা
২১২. উপরস্থদের যে কোন শরীয়ত বিরোধী আদেশ মেনে নেয়া
২১৩. কোন বাড়ি বা জমিন বিক্রির অর্থ একমাত্র বাড়ি বা জমিন কেনা ছাড়া অন্য কোন কাজে লাগানো
২১৪. নামাযে দুনিয়ার কোন কথা বলা
২১৫. ঘরের কোন দেয়ালকে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা
২১৬. পেটে ভর দিয়ে খাওয়া অথবা এমন দস্তরখানে খাওয়া যাতে মদ বিতরণ ও পান করা হয়
২১৭. কোন বাচ্চার আক্বীক্বা শেষে আক্বীকার পশুটির রক্ত তার মাথায় লাগিয়ে দেয়া
২১৮. কোন মুসলমানের দা’ওয়াত বা উপঢৌকন গ্রহণ না করা কিংবা কোন মুসলমানকে প্রহার করা
২১৯. মুশরিকদের কোন উপঢৌকন গ্রহণ করা
২২০. নিজের গোলাম তথা ঘরের কাজের লোকদেরকে সঠিকভাবে খাদ্য ও বস্ত্র না দেয়া এবং তাদেরকে তাদের সাধ্যাতীত কোন কাজে বাধ্য করা
২২১. নামাযরত অবস্থায় নিজ কাপড় ও চুল একত্রিত করা ও বাঁধা
২২২. মধ্যমা ও শাহাদাত অঙ্গুলিতে যে কোন ধরনের আংটি পরা
২২৩. কোন ফরয নামাযের ইকামাতের পরও যে কোন সুন্নাত বা নফল নামাযে রত থাকা
২২৪. নামাযে দো’আরত অবস্থায় আকাশের দিকে তাকানো
২২৫. রসূল (ﷺ) এর পরিবারবর্গের জন্য কারোর যাকাত গ্রহণ করা
২২৬. কোন কিছু সামান্য হলে তা কাউকে সাদাকা করতে অবহেলা করা
২২৭. রমযানের চাঁদ উঠার দু’ এক দিন আগ থেকেই রোযা রাখা শুরু করা
২২৮. ইফতারের সময় হয়ে গেলেও তা করতে দেরি করা
২২৯. এমন লোকের নিকট দীর্ঘ সময় মেহমান হওয়া যার নিকট মেহমানকে খাওয়ানোর জন্য কিছুই নেই
২৩০. অমুসলিম শত্রু এলাকায় কুর’আনকে সঙ্গে নিয়ে সফর করা
২৩১. ধর্মীয় কোন কাজে কাফির বা মুশরিকের সহযোগিতা নেয়া
২৩২. কোন দেশে এক প্রশাসক থাকাবস্থায় কোন জন গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে অন্য কোন প্রশাসককে নিয়োগ দেয়া
২৩৩. কোন ব্যাপরে নেতৃত্ব দেয়ার পুরোপুরি যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও তাতে নেতৃত্ব দিতে যাওয়া
২৩৪. যে কোন ছুতানাতা দেখিয়ে উপরস্থ কোন ব্যক্তির আনুগত্য ত্যাগ করা
২৩৫. দরজা বা দেয়ালের কোন ফাঁকা জায়গা দিয়ে কারোর ঘরের অভ্যন্তরে তাকানো
২৩৬. কাউকে নিজ জায়গা থেকে উঠিয়ে দিয়ে সে জায়গায় বসা
২৩৭. কারোর ঘরে ঢুকার অনুমতি চাওয়ার সময় তাকে নিজ পরিচয় দিতে গিয়ে “আমি” বলে পরিচয় দেয়া
২৩৮. যুদ্ধ করার সময় কারোর চেহারায় আঘাত করা
২৩৯. তলোয়ার, ছুরি কিংবা যে কোন ধারালো অস্ত্র একে অপরকে খোলাবস্থায় আদান-প্রদান করা
২৪০. ওড়না ছাড়া কোন সাবালক মেয়ের নামায পড়া
২৪১. দু’ জাতীয় বেচা-বিক্রি ও দু’ ভাবে পোশাক পরা
২৪২. কোন ভুল সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে বিচারকের যে কোন ফায়সালার
আলোকে অন্যের কোন ধন-সম্পদ অবৈধভাবে ভোগ করা
২৪৩. কোন ফল শক্ত বা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কামুক্তির পূর্বে অথবা কোন গাছের ফল গাছপাড়া ফলের বিপরীতে বিক্রি করা
২৪৪. কোন ফসলি জমিন কিংবা ছাগল-ভেড়া পাহারা দেয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া এমনিতেই কোন কুকুর পালা
২৪৫. দাঁত কিংবা নখ দিয়ে কোন পশু বা পাখি জবাই করা
২৪৬. কারোর সম্মান বা প্রশংসায় যে কোন ধরনের বাড়াবাড়ি করা
২৪৭. কোন হিজড়ার সাধারণ মহিলাদের সাথে পর্দার বিধান পালন না করা
২৪৮. কোন মহিলাকে জাতীয় যে কোন বিষয়ে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ দেয়া ২৪৯. কারোর পক্ষ থেকে কিছু না পেয়েও পেয়েছি বলে দাবি করা
২৫০. কোন গৃহপালিত পশুর প্রথম বাচ্চা এবং রজব মাস উপলক্ষে কোন পশু মূর্তির উদ্দেশ্যে জবাই করা
২৫১. যে শিকারের উপর “বিসমিল্লাহ্” পড়া হয়নি অথবা যে শিকার তীর মারার পর পানিতে পড়ে মরে গেছে এমন শিকার খাওয়া
২৫২. রসূল (ﷺ) কে নিজের জীবন থেকেও বেশি না ভালোবাসা
২৫৩. কেউ কোন অপরাধ করলে তার শরীয়ত সম্মত শাস্তি বিধান ছাড়া তাকে গালমন্দ বা অন্য যে কোনভাবে লাঞ্ছিত করা
২৫৪. কোন কাফির মুসলমান হওয়ার পর তাকে প্রতিশোধ মূলক হত্যা করা
২৫৫. ফুরাত নদীর স্বর্ণ সংগ্রহ করা
২৫৬. দুনিয়ার কোন ঝক্কি-ঝামেলায় পড়ে নিজের দ্রুত মৃত্যু কামনা করা
২৫৭. মল-মূত্র বা কঠিন ক্ষুধার জ্বালা চেপে রেখে নামায পড়া
২৫৮. হারাম, অপবিত্র কিংবা অনোত্তম বস্তু আল্লাহ্ তা’আলার পথে সাদাকা করা
২৫৯. কারোর কাছ থেকে যাকাত নিতে গিয়ে তার সর্বোত্তম বস্তুটি যাকাত হিসেবে নেয়া
২৬০. রসূলের হাদীস মানার ব্যাপারে কোন ধরনের অনীহা দেখানো
২৬১. পশুর সাদাকা গ্রহণকারী সবার বাড়ি বাড়ি না গিয়ে কোন এক নির্দিষ্ট জায়গায় অবস্থান করে তার নিকট সকল সাদাকার পশু নিয়ে আসতে বলা
২৬২. স্বর্ণকে স্বর্ণের বিনিময়ে কিছু বেশকম করে বিক্রি করা
২৬৩. নিজের সাদাকা করা বস্তুটি পুনরায় খরিদ করা
২৬৪. বাজারে কোন ব্যাপার নিয়ে ঝগড়া-বিবাদ করা
২৬৫. পুরো বা অর্ধ উলঙ্গ হয়ে রাস্তা-ঘাটে চলাফেরা করা
২৬৬. নামাযের মধ্যে পাথর কিংবা অন্য কোন কিছু স্পর্শ করা
২৬৭. কোন সন্তান সাবালক হওয়ার পরও এতীম অবস্থায় আছে বলে মনে করা
২৬৮. কোন খাদ্য দ্রব্য গুদামে স্টক করে পরিকল্পিতভাবে মূল্য বাড়িয়ে দেয়া
২৬৯. অন্য জনকে চুক্তি থেকে রুজু করার সুযোগ না দেয়ার মানসিকতায় ক্রেতা-বিক্রেতার কারোর উক্ত স্থান থেকে দ্রুত প্রস্থান
২৭০. জমিনের কোন নির্দিষ্ট অংশের ফসলের বিনিময়ে উক্ত জমিন কারোর নিকট ভাড়া দেয়া
২৭১. কয়েকজন একত্রে খানা খেতে বসলে অথবা কারোর নিকট কেউ মেহমান হলে খেজুর, মিষ্টি কিংবা এ জাতীয় কোন জিনিস একাধিক একসাথে খাওয়া
২৭২. একটি পশু অন্য পশুর বিনিময়ে বাকিতে বিক্রি করা
২৭৩. কুকুর ও বিড়াল বিক্রি করা পয়সা খাওয়া
২৭৪. মহিলাদের বিপদে পড়ে বিষণ্ণ হয়ে অথবা হজ্জ কিংবা ‘উমরাহ্ থেকে হালাল হওয়ার জন্য মাথা নেড়া করা
২৭৫. সুস্পষ্টভাবে দৃষ্টিগোচর হয় এমন লেংড়া, কানা, রোগা ও অত্যন্ত দুর্বল পশু দিয়ে কুরবানি দেয়া
২৭৬. নামাযের কাতারটুকু সম্পূর্ণরূপে সোজা না করে যেনতেনভাবে নামাযে দাঁড়িয়ে যাওয়া
২৭৭. কোন মালের উপর এক বছর অতিবাহিত হতে না হতেই উক্ত মালের মালিককে তা থেকে যাকাত দিতে বাধ্য করা
২৭৮. কোন বাচ্চা মায়ের পেটেই মারা যাওয়ার পরও তাকে কারোর সম্পদের ওয়ারিশ বানানো
২৭৯. যে কোন মসজিদে ঢুকে অন্ততপক্ষে দু’ রাক্’আত্ তাহিয়্যাতুল-
মাসজিদের নামায না পড়ে এমনিতেই বসে পড়া
২৮০. জুমার দিন খুতবা চলা কালীন সময় হাঁটু দু’টোকে উভয় হাত
কিংবা কাপড় ইত্যাদি দিয়ে নিজ পেটের সাথে জড়িয়ে বসা
২৮১. মৃত্যুর পর কোন মুশরিকের জন্য দু’আ করা
২৮২. সবাইকে চুপ করিয়ে দিয়ে নিজে কথা বলার চেষ্টা করা
২৮৩. কসম খাওয়ার সময় এমন বলাঃ “আমার কথা যদি সঠিক না হয় তা হলে আমি মোসলমানই নই”
২৮৪. কোন মহিলার এমন কোন কথা বলা কিংবা আচরণ দেখানো যাতে করে তাকে দেখে অন্য পুরুষের কোন ধরনের যৌন উত্তেজনা আসে
২৮৫. ইমাম সাহেবের পূর্বে নামাযের কোন রুকন আদায় করা
২৮৬. কোন মহিলা ইদ্দতে থাকাবস্থায় তাকে কেউ বিবাহ করা
২৮৭. আল্লাহ্ তা’আলার প্রতি পূর্ণ আস্থাশীল না হয়ে তথা “ইন্শাআল্লাহ্” না বলে কোন কাজ ভবিষ্যতে করবে বলে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হওয়া
২৮৮. সকল মানুষই তো ধ্বংস, খারাপ ও পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে এমন বলা
২৮৯. খানা খাওয়ার সময় ”বিস্মিল্লাহ্” না বলা, ডান হাতে না খাওয়া কিংবা নিজের পাশ থেকে না খাওয়া
২৯০. নামাযে কুকুরের মতো বসা ও শিয়ালের ন্যায় এদিক ওদিক তাকানো
২৯১. নামাযে দাঁড়িয়ে সামনের দিকে থুতু ফেলা
২৯২. রোযার রাতে সেহরী না খাওয়া
২৯৩. কোন মৃত ব্যক্তিকে যে কোন ভাবে কষ্ট দেয়া
২৯৪. তিন দিনের কমে কুর’আন মাজীদ খতম করা
২৯৫. কোন অযথা কথা কিংবা কাজে ব্যস্ত হওয়া
২৯৬. কোন হারানো জিনিস পাওয়ার পর তা জনসম্মুখে প্রচার না করা
২৯৭. অন্যকে ঝাড়ফুঁক করতে বলা, কোন বিশেষ কিছু দেখে তাতে কোন ধরনের কুলক্ষণ ভাবা কিংবা চিকিৎসার জন্য লোহা পুড়িয়ে নিজ শরীরের কোন জায়গায় দাগ দেয়া
২৯৮. বিনা ওযুতে নামায পড়া
২৯৯. কাউকে যে কোন ভাবে কোন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন করা, চাই সে আপনার কোন ক্ষতি করুক কিংবা না করুক
৩০০. নিজের যৌন উত্তেজনাকে যে কোন প্রকারে একেবারে চিরস্থায়ী ভাবে ধ্বংস করে দেয়া
৩০১. বিচারের ক্ষেত্রে আত্মসাৎকারী, বিশ্বাসঘাতক, বিদ্বেষী, অধীনস্থ ও ব্যভিচারীর সাক্ষী গ্রহণ করা
৩০২. যে বৈঠকে কোর’আন, সুন্নাহ্ তথা শরীয়তকে অস্বীকার কিংবা তা নিয়ে ঠাট্টা করা হয় এমন বৈঠকে বসা
৩০৩. ইহুদি-খ্রিস্টান ছাড়া অন্য যে কোন মুশরিক মহিলাকে বিবাহ্ করা
৩০৪. এক বা দু’ তালাকপ্রাপ্তা কোন মহিলাকে ইদ্দতরত অবস্থায় স্বামীর ঘর থেকে বের করে দেয়া
৩০৫. কোন তালাকপ্রাপ্তা মহিলা তার নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ইদ্দত পালন না করা
৩০৬. কোন মহিলাকে শুধু কষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্যেই তাকে তালাক দিয়ে তার ইদ্দত শেষ হওয়ার কিছু পূর্বেই তাকে আবারো ফিরিয়ে নেয়া
৩০৭. কারোর বিবাহে সাধুবাদ জানাতে গিয়ে অমুসলিমদের শেখানো শব্দে সাধুবাদ জানানো
৩০৮. শুধু ধনীদেরকেই ওয়ালিমা তথা বৌভাতের দাওয়াত দেয়া কিংবা কারোর ওয়ালিমার দাওয়াত বিনা ওযরে প্রত্যাখ্যান করা
৩০৯. কোন মহিলাকে অহেতুক কষ্ট দিয়ে খোলা তালাক তথা অর্থের বিনিময়ে তালাক নিতে বাধ্য করা
৩১০. হজ্জরত অবস্থায় কোন ধরনের যৌনাচার, গুনাহ্’র কাজ কিংবা ঝগড়া-ঝামেলায় লিপ্ত হওয়া
৩১১. আজীবন রোযা রাখার সংকল্প করা
৩১২. মুহরিম অবস্থায় কেউ মৃত্যুবরণ করলে তাকে কাফন দেয়ার সময় সুঘ্রাণ ব্যবহার করা ও তার মাথা ঢেকে দেয়া
৩১৩. কারোর ব্যাপারে প্রয়োজনীয় কোন সাক্ষ্য গোপন করা
৩১৪. কোন মহিলাকে তালাক দেয়ার পর তাকে দেয়া মোহরের কোন অংশ ফেরত নেয়া
৩১৫. বিচার দায়েরের ইচ্ছা ছাড়া যে কোন অপরাধ জনসমক্ষে বলাবলি করা
৩১৬. পাপাচার, অত্যাচার কিংবা রসূল এর আদর্শ বিরোধী কোন ব্যাপার নিয়ে পরস্পর সলা-পরামর্শ করা
৩১৭. শোয়ার সময় চেরাগ, হারিকেন, লাইট ইত্যাদি জ্বালিয়ে শোয়া
৩১৮. গৃহপালিত পশু কিংবা বাচ্চাদেরকে রাত্রের প্রথমাংশে নিজ নিজ ঘর থেকে বের হতে দেয়া
৩১৯. কসম করে তা দ্রুত ভঙ্গ করা
৩২০. কোন সতী মহিলাকে ব্যভিচারের অপবাদ দিয়ে তা চারটি সাক্ষ্য দ্বারা
৩২১. শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করা প্রমাণিত করতে না পারা সত্ত্বেও তার যে কোন সাক্ষ্য গ্রহণ করা
৩২২. কুর’আন ও হাদীসের বিপরীতে কারোর কোন কথা, মত কিংবা যুক্তি উপস্থাপন করা
৩২৩. নিজ অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট থাকা এবং যা করেনি তার জন্য কারোর প্রশংসা কামনা করা
৩২৪. যে বাচ্চা নিজের ভালো-মন্দ বুঝে না এমন অবুঝের হাতে কোন ধন-সম্পদ তুলে দেয়া
৩২৫. কোন মহিলা স্বামীর অবাধ্য হওয়ার পর আবারো সঠিক পথে ফিরে আসলে তাকে পুনরায় যে কোন ভাবে কষ্ট দেয়া
৩২৬. কোন মৃত ব্যক্তিকে কবরের দিকে নিয়ে যাওয়ার সময় যে কোন শরীয়ত বেরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়া
৩২৭. গোসলখানায় প্রস্রাব করা
৩২৮. মসজিদ নিয়ে পরস্পর গর্ব করা
৩২৯. কোন মসজিদের দরজায় প্রস্রাব করা
৩৩০. কোন পুরুষের জন্য জাফরান সুগন্ধি ব্যবহার করা
৩৩১. যে কোন দু’ ব্যক্তির মাঝে তাদের অনুমতি ছাড়া বসে পড়া
৩৩২. যে ব্যক্তি কথায় ব্যস্ত অথবা ঘুমন্ত এমন কারোর পেছনে নামায পড়া
৩৩৩. কবরের উপর কোন কিছু লেখা
৩৩৪. পিয়াজ ও রসুন জাতীয় দুর্গন্ধযুক্ত কোন কিছু খাওয়া
৩৩৫. নিয়মিতভাবে প্রতিদিন মাথার চুল আঁচড়ানো নিয়ে ব্যস্ত থাকা
৩৩৬. রাত্রি বেলায় কোন ফল বা ফসল কাটা কোন ব্যাপার নিয়ে পরস্পর সলা-পরামর্শ করা
৩৩৭. কুর’আন মাজীদ নিয়ে যে কোনভাবে কারোর সাথে ঝগড়ায় লিপ্ত হওয়া
৩৩৮. বিষাক্ত, নাপাক, হারাম কিংবা ঘৃণ্য কোন বস্তুকে ওষুধ হিসেবে সেবন করা
৩৩৯. কোন দুধেল পশু যবাই করা
৩৪০. কোন প্রাণীর ছবি উঠানো কিংবা ঘরে টাঙ্গানো
মোস্তাফিজুর রহমান বিন আব্দুল আজিজ আল-মাদানী
Overall Ratings (0)