১ম অধ্যায়- কীভাবে ক্ষেত্রফলের ধারণা থেকে যোগজীকরণ শুরু হলো সেই ইতিহাস আর যোগজীকরণ যে অন্তরীকরণের উল্টো তার ইঙ্গিত।
২য় অধ্যায়- ক্ষেত্রফল কেন ঢালের উল্টো তার প্রমাণ ক্যালকুলাসের মূল উপপাদ্য কোসাইনের যোগজ কী করে সাইন হয় গ্রাফ থেকে বুঝিয়েছি।
৩য় অধ্যায়- কী করে যোগজীকরণ করতে হয়, সেসব কলাকৌশল। কেমন আকৃতি থাকলে কী ধরতে হবে কেন ধরতে হবে তার ধারণা।
৪র্থ অধ্যায়- নির্দিষ্ট যোগজ। কীভাবে ছবি দেখেই মান সম্পর্কে ধারণা করা যায়, তার ধারণা। নির্দিষ্ট যোগজের ধর্মগুলো কী করে ছবিতে অনুভব করা যায় সেটা।
৫ম অধ্যায়- যোগজীকরণের ব্যবহার- গ্রাফের তলার এবং দুই গ্রাফের মাঝের ক্ষেত্রফল। সেগুলো বের করার সময় কী কী বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে সেগুলো। এরপর অক্ষের চারপাশে গ্রাফ ঘুরিয়ে আয়তন বের করার উপায়, বক্ররেখার চাপের দৈর্ঘ্য নির্ণয়, বক্রতলের পৃষ্ঠদেশের ক্ষেত্রফল নির্ণয়, আর শেষে কীভাবে এক ধারাকে সমাকলন করে আরেক ধারা পাওয়া যায়।
৬ষ্ঠ অধ্যায়- আয়ত পদ্ধতি, ট্রাপিজিয়াম পদ্ধতি, সিম্পসনের নিয়ম থেকে নির্দিষ্ট যোগজের মান কী করে অনুমান করা যায় সেটা
৭ম অধ্যায়- কোন ফাংশনগুলো কোনো ভাবেই যোগজীকরণ করা যায় না তার একটা তালিকা।
চমক হাসান
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬ কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারােলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বােস্টন সায়েন্টিফিক করপােরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরােজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালাে লাগে গাইতে পড়তে শিখতে শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ স্বপ্ন দেখেন আলােকিত ভবিষ্যতের যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না মুখস্থ করে পাস করবে না । ওরা অনুভব করবে কেন কীভাবে কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনাে মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।