পাঠক, চলুন আপনাদের নিয়ে যাই অন্ধকার মহাদেশ আফ্রিকার অভ্যন্তরে, পরিচয় করিয়ে দিই বৃদ্ধ এক জুলু ওঝার সঙ্গে। তার নাম যুয়িটি। অদ্ভুত এক গল্প শোনাবে সে আমাদের। পদ্মকুমারী নাডা আর কাঠঠোকরা আমস্লোপোগাসের গল্প। জুলু জাতির সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে আর দুর্ধর্ষ এক যোদ্ধার অসামান্য প্রেম-কাহিনি। কিন্তু এ-প্রেমের পরতে পরতে লুকিয়ে আছে নৃশংসতা; রয়েছে রক্তের উৎসব এবং মৃত্যুর মিছিল। যুদ্ধের দামামা বেজে উঠবে আপনার বুকে, প্রেম আর প্রতিহিংসায় হবেন উদ্বেলিত। হাসি, কান্না, আনন্দ, উত্তেজনা… কী নেই সেই কাহিনিতে? তা হলে আর দেরি কেন, চলুন বসে পড়ি যুয়িটিকে ঘিরে। শুনি সেই অত্যাশ্চর্য কাহিনি।
ইসমাইল আরমান
কিশাের থ্রিলার অয়ন-জিমি। বানরের হাত ইসমাইল আরমান ছােট্ট একটা বানরের হাত-চিমসে এইটুকুন হয়ে গেছে। অনেক পুরনাে। আর সেটার মালিকানা নিয়েই বাধল গােল। এক দিকে কোরাব নামের অদ্ভুত সাজসজ্জার এক লােক, আরেক দিকে যাযাবর একদল জিপসি। ব্যাপার কী? ওটার জন্য সবাই পাগল হয়ে উঠেছে কেন? তদন্তে নামতে হলাে অয়ন, জিমি আর রিয়াকে। প্রাচীন এক স্কেচবুক, ব্রোঞ্জের মূর্তি, আর দুর্বোধ্য ধাঁধা... সব কিছু মিলিয়ে মাথা খারাপ হবার দশা ওদের। আড়াল থেকে কলকাঠি নাড়ছে কেউ। কে সে?
হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড
স্যার হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড একজন বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তিনি ইতিহাস আশ্রিত দুঃসাহসিক কাহিনী নিয়ে উপন্যাস রচনায় ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তিনি এমনসব অঞ্চল নিয়ে লিখেছেন যেগুলো ইংরেজদের কাছে ছিল অনেকটাই অপরিচিত এবং তথাপি অদ্ভুত। সলোমনের গুপ্তধন তার সেরা কীর্তি হিসেবে পরিগণিত। এটি সাহিত্য জগতে একটি ক্লাসিক হিসেবে সমাদৃত হয়।