লেভ টলস্টয়ের জন্ম ১৮২৮ সালে রাশিয়ায়। তাঁর বাবা কাউন্ট নিকোলাই ইলিক টলস্টয় ও মা কাউন্টস মারিয়া টলস্টয়। জীবনের অধিকাংশ সময় কাটে ইয়াসনিয়া পলিয়ানায় মস্কো থেকে ২০০ কি.মি. দক্ষিণে। কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও প্রাচ্যভাষা বিষয়ে পড়তে ভর্তি হয়ে মাঝপথে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করেন। কিছুদিন মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গে অতিবাহিত করে যোগ দেন সেনাবাহিনীতে। ফিরে এসে লেখালেখি শুরু করেন। শিশুদের জন্য প্রচুর লেখেন। তাঁর লেখা পড়েই অনেক শিশু লেখা ও পড়া শেখে। তিনি ঈশপের গল্পের ভক্ত এবং গ্রিক ও রোমান পৌরাণিক কাহিনি নিজের মত করে শিশুদের জন্য রূপান্তর করেন। তাঁর উপন্যাস War and Peace-এর জন্যই তিনি বিশ্বখ্যাত। ১৮৬২ সালে সোফিয়ার সাথে বিবাহ হয়, তাদের সন্তান সংখ্যা তেরো। ১৯১০ সালে তিনি মারা যান।
আলবার্ট আইনস্টাইন
Albert Einstein is a renowned name not only among physicists and scientists but to the whole world. He was and is known as a genius, Einstein was a simple man. He was born on Friday March 14, 1879. Einstein was interested in Math, Physics, Politics and religion. Einstein was a religious man but he was not discriminate about different religions. In 1905 A.D a scientific revolution took place due to three papers by Einstein that had been published in Annalen der Physik (Annals of Physics). In 1915 A.D, ten years after the three papers had been published, Einstein presented yet another paper named “General Theory of Relativity”. According to Einstein the General theory was based on the Special theory. For the rest of his life, from 1920 A.D Einstein tried to create the unified field theory. Einstein was first married to Mileva Maric, whom he later divorced. And later he married his own cousin, Elsa. After his death in 1955 A.D his brain was kept preserved, which was studied by scientists to find the secret of the great genius of Albert Einstein.
আবুল কাসেম ফজলুল হক
আবুল কাসেম ফজলুল হক ময়মনসিংহ জিলা স্কুল, ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে শিক্ষা লাভ করেন। তাঁর গোটা পেশাজীবন কাটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগে গবেষণা ও শিক্ষকতায়। ২০১১ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। ছাত্রজীবনে তিনি কবিতা, ছোটগল্প ও প্রবন্ধ লিখেছেন এবং পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ করেছেন। তখন তাঁর লেখার বিষয়বস্তু ছিল সৌন্দর্য, প্রেম, প্রকৃতি ও জীবনদর্শনের অনুসন্ধিৎসা। ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার উন্মেষ ঘটে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র থাকাকালে তিনি ১৯৬০-এর দশকে ছাত্র-আন্দোলনের প্রগতিশীল ধারায় সক্রিয় ছিলেন। সংস্কৃতি সংসদ, সুকান্ত একাডেমি, উন্মেষ, বাংলাদেশ লেখক শিবির, স্বদেশ চিন্তা সঙ্ঘ প্রভৃতি সংগঠনে থেকে তিনি বাংলাদেশের প্রগতিশীল চিন্তা ও কর্মে সক্রিয় ছিলেন এবং সর্বজনীন কল্যাণ ও প্রগতিশীল নতুন ভবিষ্যতের আশায় ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে লিখে চলছেন। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি ঢাকা শহরে থেকে পরিচিত ও স্বল্পপরিচিত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানত অর্থ সংগ্রহ করে দিয়ে ও আশ্রয় দিয়ে সহায়তা করেছেন। আবুল কাসেম ফজলুল হক ১৯৬০-এর দশক থেকে নতুন রেনেসাঁস আকাক্সক্ষা করেন। তিনি মনে করেন ভালো কিছু করতে হলে হুজুগ নয়, দরকার গণজাগরণ। সাহিত্য, দর্শন, ইতিহাস ইত্যাদি সকল বিষয়ে তাঁর লেখায় প্রগতির তাড়না কাজ করে।