মোহ নয় মুগ্ধতা আছে -বইয়ের ফ্লাপে লিখা কথা এ শহরে এলো এক নতুন কবি। তার কবিতা পাঠককে যে শুধু মুগ্ধই করে রাখে তা নয়; নতুন বোধেরও জন্ম দেয়। চেতনাকে করে শাণিত। তার কবিতায় থাকে ছায়া, থাকে মায়া, থাকে আবেগ, আশা আর ভালোবাসা। অন্ত্যমিল, স্বরবিত্ত আর মুক্তছন্দে তার কবিতাগুলো কখানো-সখনো গান হয়ে ওঠে। আত্মকষ্ট বেশ প্রকট হয়ে দেখা দিলে তখন কবি বিদ্রূপাত্মক অহংকারে লিখে ফেলেন-‘আহত পতাকায় আমার অক্ষম বর্ধিত দীর্ঘশ্বাস’। আমরা হাসান-এর মায়াকে শুনেছি। কিন্তু মায়াকে নিয়ে এখানে যে আখ্যান লিখেছেন, তা কবির এক অনন্য আবিষ্কারই বটে। দীর্ঘশ্বাসের এক নাতিদীর্ঘ বর্ণনা পাই ‘বিদায় ব্যালেরিনা’ নামের দীর্ঘ কবিতায়। যে কবিতাটি পাঠককে মোহনীয়তায় আচ্ছন্ন করে রাখে। তার কবিতাগুলো সস্তা সরল প্রেমের পদ্য নয়; পরাপাঠে সীমাহীন এক ভাবনাজগতে প্রবেশ করায়। যে জগৎ ভালোলাগার এক অদ্ভুত আবেশ ছড়ায়। মেধার আলো ফেলে পঙ্ক্তির পর পঙ্ক্তি সাজিয়ে কোনো অনুষঙ্গকেই তিনি বাদ রাখেন নি ‘মোহ নয় মগ্ধতা আছে’ কবিতা গ্রন্থে। কবিতা সূচি ফেলানি ৯ ব্ল্যাকহোলে হারিয়ে যাওয়া বৈশাখ ১১ মুখোশ খুলে বলা ১৪ ঐকান্তিক পালাবদলের ইতিহাস ১৬ ভগবান রাজ আসামি ১৮ এক টুকরো সবুজ ২০ তোমার জন্য ২২ গান : দেয়ালিকা ৩৪ বিদায় ব্যালেরিনা সিরিজ ৩৮ আমিই বাংলাদেশি ৪৯ না-বলা গল্প ৫১ আমার কবি হয়ে ওঠা ৫৩ অন্ধ তীরন্দাজ ১০ এই বসন্তে শীত নেমেছে ১৩ আন্তরিক মধ্যরাত ১৫ নক্ষত্র দূরত্ব থেকে ১৭ খুলে দ্যাখো নেকড়ের বুক ১৯ ফিনিক্স পাখির গান ২১ মায়া সিরিজ ২৩ গান : বিদায় ব্যালেরিনা ৩৬ গানের জন্য গান ৪৮ উত্তল অথবা অবতল দর্পন ৫০ পরিযায়ী মেঘ ৫২ তুমি ছুঁয়ে দিলে ৫৪ চুলের ঘ্রাণ ৫৫ জয় গোস্বামী পড়াছিলাম ৫৭ লাভ অফ মাই লাইফ ৫৯ ঘোড়ার পিঠে ক্লান্তিহীন জীবন ৬৩ ভিনদেশি কয়েন ৬৫ মাতাল কবি নীলের নেশায় ৬৭ উপত্যকা ৬৯ যে ভবিষ্যৎ আমায় সুখী করে ৭১ অভিমানে রক্তক্ষরণ ৭৩ একটা নিছক প্রেমের গান ৭৫ অবাধ্য কিশোরী ৭৭ অগ্ল্যুৎপাত ৭৯ আপসহীন ভালোবাসা ৫৬ বিষণ্ন বিকেল ৫৮ কবি চলে গেলে ৬২ ঈশ্বরের কাছে ৬৪ সভ্যতার অনাকাঙিক্ষত বটগাছ ৬৬ বিপ্লবের মুখোমুখি ৬৮ তুমি ফিরবে ৭০ বৃষ্টির মুখোমুখি ৭২ নষ্ট সময়ে ভেসে যাচ্ছে মানুষ ৭৪ লোকাল প্রেম ৭৬ ভাবনা ৭৮ আশীর্বাদ ৮০