মহাবীর শহীদ সোলাইমানি (হার্ডকভার)
সোলাইমানি খুনি শিয়া মহাবীর,যার হাত মুসলিমদের রক্তে রঞ্জিত,সিরিয়াসহ মধ্য প্রাচ্যের সুন্নি মুসলিম গণহত্যায় এই বেটা লিড দিছে বশার রাশিয়া ইরানের হয়ে যা প্রকাশ্য,এক সময়কালে এমরিকার ক্রীড়নক ছিল সে, এখন স্বার্থ দ্বন্দে বলি নিজেই
মহাবীর শহীদ সোলাইমানি।। ।।। ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী আইআরজিসি'র কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানি শহীদ হওয়ার পর বোঝা গেছে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি কতখানি জনপ্রিয় ছিলেন। তার জানাজা নামাজ ও শোক র্যালিতে লক্ষ কোটি মানুষের উপস্থিতি সারা বিশ্বকে হতবাক করেছে। এতো মানুষের সমাগম বিশ্বে নজিরবিহীন। কাসেম সোলাইমানি ইরানে হাজ কাসেম নামেই বেশি পরিচিত। মহাবীর কাসেম সোলাইমানি সম্পর্কে মুনীর হুসাইন খান বলেন, "বিশ্বের আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর সরাসরি মদদে গড়ে ওঠা ইসলামের স্বরূপ বিকৃতকারী ‘ইসলামি স্টেট’ নামক চরমপন্থি, দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জেনারেল সোলাইমানি বিচিত্র কৌশলে নির্ভীকচিত্তে লড়ে গেছেন আজীবন। সেই সুদূরপ্রসারি কৌশলেরই অংশ হলো বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিরোধ ফ্রন্ট গড়ে তোলা। শহীদ সোলাইমানি চলে গেছেন তাঁর কাঙ্ক্ষিত মঞ্জিলে। কিন্তু তাঁর গড়ে তোলা সেই প্রতিরোধ ফ্রন্টগুলো নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাবে উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বের স্বাধীনতাকামী জনতার সংগ্রামী চেতনায় দুর্বার সাহস ও শক্তির প্রেরণা সঞ্চার করে গেছেন তিনি। এখানে একটি বিষয় মনে রাখা দরকার, তা হলো শহীদ সোলাইমানি শুধু একজন সামরিক ব্যক্তিত্বই ছিলেন না, বরং তিনি একজন দূরদর্শী কূটনীতিকও ছিলেন। বলাবাহুল্য, যেই সফরে গিয়ে ইরাকের বাগদাদ বিমানবন্দরে তিনি শহীদ হয়েছেন সেই সফরটি ছিল ইরাক সরকারের আমন্ত্রণে তাঁর একটি কূটনৈতিক সফর। সৌদি আরবের সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক উন্নয়নের চলমান সংলাপে অংশ নিতেই তিনি ওই সফরে গিয়েছিলেন। এরকম নেপথ্য বহু তথ্যে সমৃদ্ধ এই গ্রন্থটি।" একজন বীরের জীবন সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে বইটি আজই অর্ডার করুন।।।
"এই গ্রন্থের লেখাগুলো একান্তই নিরাবেগ বাস্তবতার স্মারক। শহীদ সোলাইমানির জীবনের জানা-অজানা তথ্যাবলি যাচাই বাছাই করে তুলে ধরার ক্ষেত্রে আমাদের চেষ্টা ছিল একান্তই আন্তরিক। গ্রন্থে শহীদ সোলাইমানির মাতৃভাষা ফারসির বিভিন্ন ডকুমেন্টের অনুবাদ স্থান পেয়েছে। অন্তত বিশটি দেশি-বিদেশি বস্তুনিষ্ঠ তথ্যবহুল প্রবন্ধ উপস্থাপিত হয়েছে। ‘জীবন্ত শহীদ’ খ্যাত জেনারেল সোলাইমানি বহু বক্তব্য রেখেছেন, গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। এরকম কিছু বক্তৃতা এবং তাঁর জীবনের সর্বশেষ দীর্ঘ একটি সাক্ষাৎকার এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে। কৌতূহলি ধীমান পাঠকগণ তাঁর বক্তব্য এবং সাক্ষাৎকার থেকে তাঁর সম্পর্কে নতুন করে জানার সুযোগ পাবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।" মহাবীর কাসেম সোলাইমানি সম্পর্কে মুনীর হুসাইন খান বলেন, "বিশ্বের আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর সরাসরি মদদে গড়ে ওঠা ইসলামের স্বরূপ বিকৃতকারী ‘ইসলামি স্টেট’ নামক চরমপন্থি, দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জেনারেল সোলাইমানি বিচিত্র কৌশলে নির্ভীকচিত্তে লড়ে গেছেন আজীবন। সেই সুদূরপ্রসারি কৌশলেরই অংশ হলো বিভিন্ন অঞ্চলে প্রতিরোধ ফ্রন্ট গড়ে তোলা। শহীদ সোলাইমানি চলে গেছেন তাঁর কাঙ্ক্ষিত মঞ্জিলে। কিন্তু তাঁর গড়ে তোলা সেই প্রতিরোধ ফ্রন্টগুলো নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাবে উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিশ্বের স্বাধীনতাকামী জনতার সংগ্রামী চেতনায় দুর্বার সাহস ও শক্তির প্রেরণা সঞ্চার করে গেছেন তিনি। এখানে একটি বিষয় মনে রাখা দরকার, তা হলো শহীদ সোলাইমানি শুধু একজন সামরিক ব্যক্তিত্বই ছিলেন না, বরং তিনি একজন দূরদর্শী কূটনীতিকও ছিলেন। বলাবাহুল্য, যেই সফরে গিয়ে ইরাকের বাগদাদ বিমানবন্দরে তিনি শহীদ হয়েছেন সেই সফরটি ছিল ইরাক সরকারের আমন্ত্রণে তাঁর একটি কূটনৈতিক সফর। সৌদি আরবের সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক উন্নয়নের চলমান সংলাপে অংশ নিতেই তিনি ওই সফরে গিয়েছিলেন। এরকম নেপথ্য বহু তথ্যে সমৃদ্ধ এই গ্রন্থটি।"
ইতিহাসের জঘন্য খুনিও মহাবীর শহীদ? যার হাত মুসলিমদের রক্তে রঞ্জিত, তাঁকেই আবার কিছু মুসলিমরা শহীদ বলে বই প্রকাশ করছে? উক্ত বইয়ের লেখক ও সম্পাদনায় যে ভাইয়েরা আছেন; মন্তব্যের রিপ্লাই দিয়ে এই অধমকে একটু ধন্য করবেন। আপনাদের কাছে জানতে খুব ইচ্ছে করছেঃ আপনারা কোন গ্রহে জীবনযাপন করে এই বই লিখেছেন?