লিডারকে হতে হয় পরিশ্রমী, বুদ্ধিমান, পাষাণ-যোদ্ধা। যেমন বাবা।
পৃথিবীর প্রত্যেক বাবা দৈনিক তার পবিত্র রক্ত পানি করে, সংসারে চাল-ডাল এবং সন্তানের ভবিষ্যত কিনে আনে।
প্রকৃত বইপ্রেমিরা কখনো মানুষ ঠকায় না। প্রয়োজনে তারা নিজেরা ঠকে যায়। প্রকৃত বইপ্রেমি তারাই, যদের দৈনন্দিন রুটিনে এক/আধ ঘণ্টা থাকে বই পড়ার সময়।
বাবা ছাড়া কেউ জন্মায় না। এক বাবার জন্মের সন্তানেরা কখনো ভালোবেসে ধরা হাত। অধিক রূপসী কাউকে পেয়ে, লোভে পড়ে বা বিপদে ছেড়ে দেয় না।
ভাগ্যকে পৃথিবীর জন্ম থেকে আজ পর্যন্ত কেউ এড়িয়ে যেতে পারেনি।
স্বামী/প্রেমিকরা এমন, দ্বিতীয় কোনো উপায় থাকলে অসুস্থ স্ত্রী/প্রেমিকার শরীর পুরুষ ডাক্তারকেও স্পর্শ করতে দেয় না।
মানুষের মধ্যে, মানুষ পড়ার অলৌকিক ক্ষমতা আছে বলেই মানুষকে বলা হয় আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব।
যেই ব্যক্তি পড়তে জানে না। সেই ব্যক্তিকে খুশি করার মতো শব্দ পৃথিবীর কোনো অভিধানে নেই। শব্দকে পাশাপাশি বসিয়ে প্রশংসামূলক বাক্য লিখে খুশি করতে পারার মতো কোনো সাহিত্যিকও পৃথিবীতে নেই।
বইটির সাথে পাঠকের চুম্বকীয় একটা সম্পর্ক তৈরি করার জন্য প্রত্যেক পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায়, পর্বে পর্বে চুম্বকীয় লেখা আছে। তাই চুম্বকাংশ আলাদা করা সম্ভব নয়। ১০০'র উপরে উক্তি আছে। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ ৭ টি কবিতা আছে। ১০ পৃষ্ঠার একটি চিঠি আছে। যেই চিঠিতে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে ঘর ছেড়ে ভালোবাসার মানুষের হাত ধরতে বাধ্য হয়েছে। দুজন অচেনা অজানা অপরিচিত ছেলেমেয়ের ফেসবুক পরিচয়ের ১৩তম দিনে ভালোবাসার টানে পালিয়ে বিয়ের জীবন্ত গল্প আছে। সচেতনতামূলক মেসেজ আছে। বইয়ের প্রেম-কাহিনীটা যদি উলঙ্গ গাছ হয়। তবে মেসেজগুলো গাছের সবুজ পাতা।