মধুসূদন আত্মজীবনী লিখে যাননি, তবে তার চিঠিগুলো থেকে একটি পূর্ণাঙ্গ আত্মজীবনী উঠে আসে। ব্যক্তিগত মত-অভিমত বক্তৃতার ফলে ভ্রমণ কাহিনীগুলোও সূচারুভাবে গ্রন্থিত হয়েছে। মধুসূদনের চিঠি কিংবা আত্মজীবনী বাঙালির আভিজাত্যেরই ফল।
খসরু পারভেজ
কবি ও গবেষক খসরু পারভেজ। সাহিত্য সাময়িকী ও ছোটকাগজ সম্পাদনায় কৃতিত্বের স্বাক্ষর রয়েছে তাঁর। মাইকেল মধুসূদন দত্ত। বিষয়ে গবেষণায় খ্যাতি অর্জন করেছেন। সংগঠক হিসেবে প্রতি করেন মধুসূদন একাডেমী ও পােয়েট ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। এক সময় সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ছিলেন। প্রকাশিতগ্রসমূহ কবিতা: পালকখসা বলাকার অর্তনাদ, নিহত বিভীষিকা নিরুদ্দেশে, মুক্তিযুদ্ধে কুকুরগুলাে, ভালােবাসা এসাে ভূগােলময়, পুড়ে যায় রৌদ্রগ্রাম, রূপের লিরিক, প্রেমের কবিতা, ধর্ষণমঙ্গল কাব্য, জেগে। ওঠো প্রত্নবেলা, হৃদপুরাণ, জিন্নাহর টুপি। গদ্য-গবেষণা : মাইকেল পরিচিতি, কবিতার ছন্দ, আমাদের শিল্পী। এস.এম. সুলতান, সধিতে মনের সাধ আমাদের বাউবি লালন শাহ, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, এস এম সুলতান, মধুসূদন : বিচিত্র অনুষঙ্গ। অনুবাদ : মধুসূদনের চিঠি। পুরস্কার ও সম্মাননা : আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কার, * মহাকবি মধুসূদন পদক, সুকান্ত পদক, মনােজ বসু স্মৃতি পুরস্কার, বিবেকানন্দ পদক, কণ্ঠশীলন সম্মাননা পদক, স্বরলিপি সম্মাননা। পদক, মােহাম্মদ মনিরুজ্জামান পদক, ফেডারেশন হল সেটি সম্মাননা (কলকাতা), তিন বাংলা কবিতা উৎসব সমাননা। (বমান), অমিয় চক্রবতা পুরস্কার (কলকাতা), কতাে সাহিত্য পরিষদ সম্মাননা পদক, মধুসূদন সাহিত্য পরিষদ পদকসহ অসং
নন৷ পুর। খসরু পারভেজের জন্য ২৫ হয় ১৬১০ - জেলার কেশবপুর উপজেলার দেবনাথ।