গল্পটা একজন মেয়ের।
কেবল মেয়েরই নয়; গল্পটা মায়েরও অনেকটা জুড়ে আছে। একজন শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারিণী। পুরুষের অযাচিত চোখ রাঙ্গানী আর তথাকথিত নিয়মনীতি যাকে একচুল টলাতে পারেনি নিজ অবস্থান থেকে, পারেনি বিচলিত করতে। তবু বেলাশেষে সমাজের হাতে শৃংখলবদ্ধ।
গল্পে একজন ব্যতিক্রমধর্মী শাশুড়ি আছেন সীমিত পরিসরে।
গল্পটা হতে পারে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মেয়েদের ঘিরে, হোক সে সন্তান কিংবা নাবালিকা ননদ।
গল্পটা নারী-পুরুষের ভালোবাসার, যেখানে পারস্পরিক, সম্মান, আর বিশ্বাসটুকু আজীবন অক্ষুন্ন থাকার প্রতিশ্রুতি আছে।
একটা স্বচ্ছ প্রেমকাহিনির ভেতর কিছু অব্যক্ত শব্দমালা, কিছু লুকোনো অনুভূতি উঠে এসেছে একজন মেঘপিওনের হাত ধরে…