প্রকৃত আমরা ভ্রহ্মাণ্ডে এসেছি মায়াপথিক রূপেই। আর কাব্যের কোনো কাঠামো নেই। যদি কিছু কথা থেকে যায় যার দ্বারা মায়াপথিক বিম্ভিত হবেন ইথারে-অনন্তে; তবেই রায়হান উল্লাহর মায়াপথিক হ কী? মানুষ বা প্রাণের ধরাধামে আসার কারণ কী? কেনই বা সময় যাপন? এমন নানা প্রশ্নের ভাবাতুর কিংবা ব্যাথাতুর খোঁজ থাকবে জীবন কী? মানুষ বা প্রাণের ধরাধামে আসার কারণ কী? কেনই বা সময় যাপন? এমন নানা প্রশ্নের ভাবাতুর কিংবা ব্যাথাতুর খোঁজ থাকবে মায়াপথিক কাব্যগ্রন্থে। কবিতার কোনো প্রচলিত রীতি না মেনে লেখা মায়াপথিক। এর যেকোনো অংশ কবিতার মানদণ্ড বিচারে উৎরে গেলে তাই হবে একজন মায়াপথিকের এপিটাফ।
প্রকৃত আমরা ভ্রহ্মাণ্ডে এসেছি মায়াপথিক রূপেই। আর কাব্যের কোনো কাঠামো নেই। যদি কিছু কথা থেকে যায় যার দ্বারা মায়াপথিক বিম্ভিত হবেন ইথারে-অনন্তে; তবেই রায়হান উল্লাহর মায়াপথিক হওয়া স্বার্থক। পুরোটাই বিচার করবেন সময়-সভ্যতা-অনন্ত ধরে আগত মানুষ। মানুষের জন্য মানুষের তরে মানুষের বেশে রায়হান উল্লাহর প্রথম প্রয়াশ মায়াপথিক। খুব সহজে হতে পারে শেষও। সবই অন্যলোকের অন্য একজনের ইশারা। মায়াপথিক হওয়া ও কাব্যের ছলাকলা।
-লেখক