সি*আইএ কীভাবে মানুষের মস্তিষ্ককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এটা নিয়ে ১৯৫০ সাল থেকেই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
ব্লার্ব:
সেই ১৯৫০ সাল থেকে আমেরিকা কীভাবে মানুষের মস্তিষ্ককে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ড্রাগ এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ ব্যবহার করে মস্তিষ্কের নিজস্ব কাজকর্মকে তছনছ করে দিয়ে এমন একটা বিকল্প ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাইছে সে দেশের গুপ্তচর সংস্থা সি*আইএ যাতে যে কোনও ব্যক্তিকে সহজেই আজ্ঞাবহ দাসে পরিণত করা যায়। ঘটনাচক্রে এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়ল বাঙালি বিজ্ঞানী তুঙ্গভদ্রা দাশগুপ্ত ওরফে ঝিলিক। তার আবিষ্কারকে সি*আইএ চায় নিজেদের কাজে লাগাতে। কিন্তু ঝিলিক চায় না তার আবিষ্কার কোনও অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা হোক। প্রত্যাখ্যানের ফলাফল হল ভয়ংকর, দুর্ঘটনা ঘটিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার মস্তিষ্কে স্থাপন করে দেওয়া হল রেডিয়ো সিগন্যাল গ্রাহকযন্ত্র। বেতার তরঙ্গ পাঠিয়ে অসহনীয় করে তোলা হল ঝিলিকের জীবন। কিন্তু সি*আইএর হিসাবে ভুল ছিল, হাল ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী নয় ঝিলিক। একের পর এক চরম বিপদের মোকাবিলা করে কীভাবে ঝিলিক জিতল এই লড়াইয়ে?