সারসংক্ষেপ : ‘কবিতা-নারী-কবি’ এ এক অপার্থিব ত্রিকোণমিতি। সেখানে কবিতা যদি ফুল হয়, নারী হয় তবে দেবী; আর কবি হয় তখন তৃষ্ণার্ত কোণার্ক। যেখানে নির্মিত হয় স্বাপ্নিক অনুভবের সৌর মন্দির। অনুষঙ্গের উষ্ণ রশ্মিতে প্রজ্জ্বলিত শব্দ শিখা, আলোকিত করে কাব্যের অস্থির অর্ণব। আলোকবর্ষ পেরোনো জ্যোতিষ্কের মত প্রলম্বিত এই ত্রিধামিতি, আগণ সময়কে রোমাঞ্চিত করে মোহনীয়তার ঢেউয়ে। এই কাব্যগ্রন্থের অন্তর অম্বরে ভেসে বেড়ায় এমন অনিন্দ্য ত্রয়ী'র ললিত পাখা।