আজকাল মানুষ খুবই ব্যস্ত থাকে। তাই বাজার থেকে জিনিষ কিনে এনে খেতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু কিছু জিনিষ নিজে হাতে তৈরী করে খাওয়ার মধ্যে তৃপ্তিই আলাদা। টমাটো যেমন অনেক দিন রাখা যায় না কিন্তু এর জেলি, জ্যাম, সস, চাটনি তৈরি করে অনেক দিন ধরে রেখে খাওয়া যায়। একে বােতলে রাখার সুবিধাও অনেক। তাছাড়া কয়েক জন। মিলে এইসব তৈরির করে বাজারজাত করলে আয়ের উৎস হিসাবে মন্দ হয়না। আলু যখন সস্তা হয় তখন তা চিপস তৈরি করে রাখা যায়। তাছাড়া অনেক রকম তরকারী বা ফল অথবা বীজ থেকে আচার, চাটনি, জ্যাম, জেলি ইত্যাদি তৈরির করা যায়। নিজের হাতে একটা কিছু তৈরি করার আনন্দই আলাদা এবং তাতে স্বাদ ও নিজের মত হতে পারে।
তাছাড়া বাজারে অনেক জিনিষ সিন্থেটিক বা কৃত্রিমভাবে তৈরির করে ছাড়া হয়। নিজের হাতে তৈরি জিনিষ প্রাকৃতিক হবে। মেশিনারী তেমন কিছু খুব জরুরী না, তবে কিছু জিনিষ অবশ্যই লাগে।
প্রফেসর রাবেয়া খাতুন
জন্ম : ০১ জানুয়ারি ১৯৪৮ খ্রিঃ, শিবগঞ্জ (রানিহাটি), চাঁপাইনবাবগঞ্জ । পড়াশুনা : পি.এন. উচ্চ বিদ্যালয়, রাজশাহী কলেজ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (উদ্ভিদবিদ্যা); এম.এস.সি ১৯৬৯ উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সম্মান শ্রেণির ১ম ব্যাচের ছাত্রী ছিলেন।
চাকুরী : পি এন স্কুল; সাবিত্রী স্কুল; শ্যামপুর কলেজ; খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ; রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজ; চাপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ; কারমাইকেল কলেজ; রাজশাহী কলেজ; পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ; রাজশাহী কলেজের বিভাগীয় প্রধান থেকে অবসরে গিয়েছেন।
কন্যা : ডাঃ সােহানা আফরােজ, শিশু চিকিৎসক।
পুত্র : নাফিস ইমতিয়াজ করিম, আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক।
প্রকাশনা : শতক শ্রেণির পাঠ্য পুস্তক, স্নাতক সম্মান শ্রেণি ও