ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ ড. পার্থ চট্রোপাধ্যায়ের জন্ম উত্তর ২৪ পরগণা জেলার গোবরডাঙা গ্রামে। স্থানীয় কলেজ থেকে স্নাতক হয়ে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসেন ১৯৫৯ সালে। পড়তে পড়তেই সাংবাদিকতায় যোগ দেন। ১৯৬০ সালে কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে ইংল্যান্ড যান সাংবাদিকতা পড়তে। পরবর্তীকালে গবেষণা বৃত্তি পেয়ে যান হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্ট ওয়েস্ট সেন্টারে। সংবাদপত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন যুগান্তর, আনন্দবাজার , পরিবর্তন ও বঙ্গলোক পত্রিকায়। শেষের দুই পত্রিকায় তিনি ছিলেন সম্পাদক। বহুবার পৃথিবী ঘুরেছেন। দেশবিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছেন না হয় বক্তৃতা দিয়েছেন । সাংবাদিকতার জন্য পেয়েছেন নানা পুরস্কার। হাওড়া পণ্ডিত সমাজ তাঁকে সাহিত্যরত্ন উপাধি দিয়েছেন। ইন্দিরা গান্ধী ও রাজীব গান্ধীর বিদেশ সফরে তিনি ছিলেন সহযাত্রী। কলকাতা প্রেস ক্লাবের তিনি প্রাক্তন সভাপতি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পেয়েছেন পি. এইচ. ডি. । কর্মজীবনের শেষ তিন বছর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান অধ্যাপক ও ডিন হয়ে কাটিয়েছেন আসামে। বর্তমানে সারাক্ষণের লেখক।
ড. পার্থ চট্টোপাধ্যায়
লেখক, চিন্তাবিদ অধ্যাপক ও সাংবাদিক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম উত্তর ২৪ পরগনার গােবরডাঙ্গা গ্রামে। ১৯৫৯ সালে স্থানীয় কলেজ থেকে বি.এ. পাস করে তিনি জীবিকার সন্ধানে কলকাতায় চলে আসেন ও সাংবাদিকতার কাজে প্রথমে যােগ দেন যুগান্তর’-এ ও পরবর্তীকালে ৩১ বছর ‘আনন্দবাজার পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন। সাংবাদিকতায় তিনি দুটি আন্তর্জাতিক বৃত্তি পেয়ে ইংল্যান্ড ও আমেরিকায় কিছুকাল কাটান। বহুবার সারা বিশ্ব পরিভ্রমণ করেন। তিনি ১৯৮২-৮৬ সালে পরিবর্তন ও ১৯৯৪-৯৬ বঙ্গলােক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯৮-২০০২ অসম বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার প্রধান অধ্যাপক ছিলেন। বর্তমানে সারাক্ষণের লেখক ও ভারত সরকারের সাংস্কৃতিক দফতরের সিনিয়র ফেলাে। বাংলায় মৌলিক জীবনবাদী গ্রন্থের তিনিই পথিকৃৎ।