কাদম্বরীদেবীর সুইসাইড-নোট : রবীন্দ্রনাথের নতুন বউঠানের শেষ চিঠি
Related Bundles
Bundle | Title | Price |
বইঃ কাদম্বরীদেবীর সুইসাইড নোট মাত্র ২৫ বছর বয়সে আত্নহত্যা করেছিলেন রবী ঠাকুরের নতুন বউঠান যার নাম ছিলো কাদম্বরী দেবী। তারপর শোনা যায় আত্নহত্যার কারণ জানিয়ে তিনি একটি সুইসাইড নোট লিখেছিলেন। সেই চিঠি বা নোট এবং আত্নহত্যার অন্য সব প্রমান লুপ্ত হয়েছিল দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনিবার্য অনুজ্ঞায়। কাদম্বরী জীবনের শেষ দিনটির কোন হদিস মেলেনি।শেষ দুদিনও লুপ্ত ছিল অনেকদিন। তাহলে কেন এই সিদ্ধান্ত? সেটা সম্পর্কে আদৌ কি কিছু জানা যায়? রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে ছিলো ঠাকুরপো কাদম্বরী দেবীর। কাদম্বরী দেবীর যখন বিয়ে হয়েছিলো তখন সে এই বাড়িতে একা হয়ে যায়। তার পরিবার অনেক নীচু জাতের হওয়ার কারনে শ্বশুর বাড়ির লোকজন তাকে কটু চোখে দেখতো। এবং তিনি হীনমন্যতায় ভোগে। তারপর যখন একা হয়ে যায় তখন রবীঠাকুরের সাথে তার সম্পর্ক অনেক ভালো হয়ে যায়। তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপুর্ন সম্পর্ক আরো দৃঢ় হয়। প্রথম দিকে বন্ধুত্ব পুর্ন সম্পর্ক থাকলেও দিন যাওয়ার সাথে সাথে এই সম্পর্ক প্রনয়ে পরিবর্তন হয়ে যায়। এবং দুজন দুজনের প্রতি অসম্ভব দুর্বল হয়ে পড়ে। এই দুর্বলতার কারন কি শুধুই ঠাকুর পরিবারের হীনমন্যতা নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারন ছিলো?? আর কাদম্বরী দেবীর স্বামীর সাথেই তার কেমন সম্পর্ক ছিলো?? আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন তার সাথে সম্পর্কে জড়িত ছিলো তাহলে কেন এরকম একটি পথ বেছে নিলেন তিনি?? তাহলে কি রবী ঠাকুরের ও কোন দোষ উপস্থিত ছিলো?? তার এতো বড় একটা ঘটনার কথা কে বুঝতে পেরেছিল ঠাকুর পরিবারে?? আর তাদের প্রতিক্রিয়া কেমন ছিলো এই সম্পর্ক যখন জানাজানি হয়ে যায়?? কেন আত্মহত্যা করলেন কাদম্বরী দেবী?? আর সেটাও বিয়ের ৪ মাস পরেই কেন?? কে বা কারা বন্ধ করে দিলো তার বেঁচে থাকার পথ?? ঠাকুরবাড়িতে বউ হয়ে আসার পর কেমন কাটছিলো তার নতুন সংসার?? ঠাকুরবাড়ির মেয়ে মহল কি তাকে গ্রহন করেনি?? তাহলে কাদের প্ররোচনার শিকার হলেন তিনি?? এই আত্মহত্যা থেকে বাঁচানোর কোন উপায় ছিলো কি?? নাকি এই সম্পর্কই ছিলো অসহায়ত্বের বড় কারন?? সকল প্রশ্নের উত্তর আছে এই বইটিতে।