সূচিপত্র * ঝরা পালক * ধূসর পাণ্ডুলিপি * রূপসী বাংলা * বনলতা সেন * মহাপৃথিবী * সাতটি তারার তিমির * বেলা অবেলা কালবেলা * শ্রেষ্ঠ কবিতা * অগ্রন্থিত কবিতা
জীবনানন্দ দাশ
জন্ম : বরিশাল, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯। আদি নিবাস গাওপাড়া, গ্রাম- বিক্রমপুর। পিতা বরিশাল ব্রজমােহন স্কুলের প্রধান শিক্ষক সত্যানন্দ দাশ। বরিশাল ব্রজমােহন স্কুল থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বরিশাল ব্রজমােহন কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আই.এ (১৯১৭) সালে । কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বি.এ (১৯২১) ডিগ্রী লাভ। ১৯২২-১৯২৮-এর কলকাতা সিটি কলেজে, ১৯২৯-এ বাগেরহাট কলেজে ও ১৯২৯-১৯৩০-এ দিল্লীর রামযশ কলেজে অধ্যাপনা। ১৯৩০-এ ঢাকার লাবণ্য গুপ্তের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ। কিছুকাল বেকার জীবন যাপন ইনসিওরেন্স কোম্পানির এজেন্ট হিসেবে কিছুদিন কর্ম সম্পাদন। কিছুকাল ব্যবসা করার পর ১৯৩৫-এ বরিশাল ব্রজমােহন কলেজে অধ্যাপনার চাকরি লাভ। ১৯৪৬ পর্যন্ত এ কলেজে অধ্যাপনা। অতঃপর কলকাতা গমন। ১৯৪৭-এ ‘দৈনিক স্বরাজ’-এর সাহিত্য বিভাগ সম্পাদনা। ১৯৫১-১৯৫২- তে খড়গপুর কলেজে, ১৯৫২ তে বড়িষা কলেজে ও ১৯৫৩ থেকে মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত হাওড়া গার্লস কলেজে অধ্যাপনা।
প্রকাশিত উল্লেখযােগ্য কাব্যগ্রন্থ : 'ঝরা পালক' (১৯২৮), ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি (১৯৩৬), বনলতা সেন' (১৯৪২), সাতটি তারার তিমির' (১৯৪৮), রূপসী বাংলা’ (১৯৫৭) তিনি একজন কথাসাহিত্যিকও। মৃত্যুর পর প্রকাশিত উপন্যাস : মাল্যবান (১৯৭৩), সতীর্থ (১৯৭৪)। গল্প সংকলন : ‘জীবনানন্দ দাশের গল্প’ (১৯৭৯)। জীবনানন্দ দাশের অপ্রকাশিত রচনাবলী খণ্ডে-খণ্ডে প্রকাশিত হয়ে চলেছে। মৃত্যু : কলকাতা, ট্রাম দুর্ঘটনা, ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪।