ভূমিকাঃ জলজোছনাকে জীবনী বলা চলে, আবার সত্য ঘটনা অবলম্বনে উপন্যাসও বলা চলে। ছোটবেলা থেকে জীবনের সকল পদক্ষেপে হাজারো সমস্যার সম্মুখীন হয়ে মাত্র সতেরোতে পা রাখা বাচ্চা মেয়েটির সাথে কথা বললে কেউ বুঝবে না যে তার জীবনের তিনভাগের দুইভাগ এখনো বাকি। ছোটবেলা থেকে সবকিছু হারিয়ে বুড়ি অনেক কম বয়সেই যৌনকর্মিদের সাথে জড়িয়ে পড়ে। ঘরের বিভিন্ন কাজে করে সাহায্য করে অনেক দিন কাটিয়ে এক সময় তাকে কাজে নামতে বাধ্য করা হয়। সতেরো বছরের মেয়েটিকে শেখানো হয় কিভাবে নিজেকে মানুষের রাতের খাবারে পরিবর্তন করতে হয়। তারপর ছেড়ে দেয়া হয় রাস্তার মধ্যে কামড়ে-ছিঁড়ে খাওয়ার জন্য। এ গল্পটি বুড়ির মানিয়ে নেয়ার গল্প। কান্না বালিশ চাপা দিয়ে রাখা আর শাড়ির আচল কামড়ে ব্যাথা চেপে রাখার গল্প। পড়ে দেখুন। ভাল লাগবে আশা করি