এ বইতে আপনি খুঁজে পাবেন রবের সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার অনুপ্রেরণা। আচ্ছা, কুরআনকে নানা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে পড়ার ইচ্ছে কি কখনো উঁকি দিয়েছে আপনার মনে? কুরআন কি হিউম্যান সাইকোলজি নিয়ে কথা বলে? কুরআন কি মানুষের প্রতিদিনকার আটপৌরে বিষয় নিয়েও আলাপ করে? কুরআন নিয়েও কি গল্প করা যায়? এমন প্রশ্ন নিশ্চয়ই আপনার মনে হামেশাই ঘুরপাক খায়। আপনার এ প্রশ্নগুলোর উত্তর পেয়ে যাবেন ‘জেগে ওঠো আবার’ বইটির পাতা উলটালে। ঝরঝরে বাংলায়, অনেকটা সাহিত্যের ঢঙে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে। বইটি পড়ার পর জ্যামে-আটকে-থাকা বাসে বসেও আপনি টের পাবেন—কুরআন আপনার সাথে কথা বলছে। অলস দুপুরে পুকুর-ঘাটে বসেও আপনি অনুভব করবেন—কে যেন আপনার কানে কানে কুরআনের কথা শুনিয়ে যাচ্ছে। জীবনের সাথে যদি কুরআনকে একাকার করে ফেলতে চান, যদি জীবনটা সাজাতে চান কুরআনের ছন্দ-সূত্র বা মূলনীতি মেনে, তাহলে আর এক পলকও দেরি নয়। খাটের কোণায় একটি সোনালি আলোর ল্যাম্প জ্বেলে, বালিশে হেলান দিয়ে ডুব দিন ‘জেগে ওঠো আবার’-এর রহস্য-অরণ্যে—সেথায় কখনো মেঘ, কখনো রোদ্দুর, আর কখনো-বা জোছনা ফোটে।
মিজানুর রহমান আজহারি
মিজানুর রহমান আজহারি।
তরুণ চিন্তক এবং জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক। বিশ্ববিখ্যাত আল আজহার ইউনিভার্সিটির তাফসির অ্যান্ড কুরআনিক সাইন্স ডিপার্টমেন্ট থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া-এর ডিপার্টমেন্ট অব কুরআন অ্যান্ড সুন্নাহ স্টাডিজ থেকে স্নাতকোত্তর শেষে সেখানেই পিএইচডি গবেষণা করছেন। স্বপ্ন দেখেন-ইনসাফ, আদল ও ইহসানের ভিত্তিতে এক উন্নত সমাজকাঠামোর। তরুণ প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন বিশ্বাসের পরশে। বোধ ও সামর্থ্যরে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কুরআন ও সুন্নাহর কথামালা তুলে ধরার প্রয়াস নেন জনপদ থেকে জনপদে, কি-বোর্ডে কিংবা ক্যামেরার সামনে।মিজানুর রহমান আজহারি।
তরুণ চিন্তক এবং জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক। বিশ্ববিখ্যাত আল আজহার ইউনিভার্সিটির তাফসির অ্যান্ড কুরআনিক সাইন্স ডিপার্টমেন্ট থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া-এর ডিপার্টমেন্ট অব কুরআন অ্যান্ড সুন্নাহ স্টাডিজ থেকে স্নাতকোত্তর শেষে সেখানেই পিএইচডি গবেষণা করছেন। স্বপ্ন দেখেন-ইনসাফ, আদল ও ইহসানের ভিত্তিতে এক উন্নত সমাজকাঠামোর। তরুণ প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন বিশ্বাসের পরশে। বোধ ও সামর্থ্যরে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কুরআন ও সুন্নাহর কথামালা তুলে ধরার প্রয়াস নেন জনপদ থেকে জনপদে, কি-বোর্ডে কিংবা ক্যামেরার সামনে।