ভয়ংকর এক পিশাচ ভর করেছে ছোট, নিষ্পাপ মেয়ে এলিসের উপর।ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে সে মৃত্যুর দিকে। জোসেফের কাছে সাহায্যের জন্য মিনতি জানিয়েছেন অসহায় মেয়েটার বাবা। স্বজনপ্রিয় জোসেফ ছুটল দুর্গম পথে, কেন্সিংটন ক্যাসলের উদ্দেশ্যে। সাথে চলল নব পরিনীতা সোফি। যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বেনামী সমাধি, যখন তখন হানা দেয়া পিশাচে ভরা ক্যাসলে শুরু হল ওদের ভয়ংকর এক লড়াই।রহস্যের পর রহস্যে ভরা, ডার্সি কোটসের এক হাড় হিম করা ভৌতিক উপন্যাস “হাউজ অব সিক্রেটস।”
ডার্সি কোটস
জন্ম অস্ট্রেলিয়াতে। ২০১৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর লেখা ভৌতিক উপন্যাস ‘ঘোস্ট ক্যামেরা’। তুমুল জনপ্রিয়তা পায় তাঁর প্রথম লেখা। এরপর একের পর এক তিনি উপহার দিয়ে চলেন সার্থক সব ভৌতিক ও রহস্যোপন্যাস। দ্যা হান্টিং অব ব্ল্যাকউড হাউজ (২০১৫), দ্যা হান্টিং অব গিলেসপী হাউজ (২০১৫), ডেড লেক (২০১৫), প্যারাসাইট (২০১৬), দ্যা হাউজ নেক্সট ডোর (২০১৭), ক্রাভেন ম্যানর (২০১৭), দ্যা ক্যারো হান্ট (২০১৮) এরকম বিশটিরও অধিক জনপ্রিয় উপন্যাস লিখেছেন তিনি যার অধিকাংশই ইউএসএ টুডে বেস্ট সেলার বুক। এ্যামাজন বেস্ট সেলিং লেখকদের তালিকায়ও নাম রয়েছে তাঁর। অস্ট্রেলিয়াতে সেন্ট্রাল কোস্টে বাবা-মায়ের সাথে বসবাস করেন অবিবাহিত ডার্সি। বনজঙ্গলে ঘোরা, বই পড়া আর বিড়াল পোষা তাঁর শখ। তাঁর লেখা ভৌতিক উপন্যাসগুলো শহুরে ভৌতিক কাহিনী বলে মনে করা হয়।