নিজের মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করাতে এসে ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনির স্বীকার হয়ে মারা যান রেহনুমা আক্তার রানু। কেসটি প্রথমে বাড্ডা থানার অধীনে থাকলেও নানান মোড় ঘুরে চলে আসে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের কাছে। তদন্তভার ন্যস্ত হয় ডিবির সহকারী কমিশনার রায়হান সিদ্দিকীর ওপরে।
তদন্ত করতে গিয়ে একের পর এক তথ্যের উন্মোচন হতে থাকে রায়হানের সামনে। কেসটা কি নেহাৎ-ই ঝোঁকের বশে গণপিটুনির একটা ঘটনার? নাকি এই ঘটনার পেছনে রয়েছে সম্পূর্ণ ভিন্ন কোনো ঘটনা? পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে কি কেউ?
তদন্ত করতে করতে রায়হান সিদ্দিকী মুখোমুখি হয় এক চরম সত্যের। বেরিয়ে আসে এক অপরাধের আড়ালে লুকোনো আরেক জঘন্য অপরাধ। সে এমনই এক অপরাধ, যার কোনো ক্ষমা নেই। ক্ষমা থাকা উচিৎ-ও নয়!
কী সেই অপরাধ?
উত্তর জানতে পড়ুন গল্প সিরিজের প্রথম বই 'গল্প শুরুর আগে'...