মূলত নাস্তিকতা মানে সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস নয়, বরং অন্ধ ইসলামবিদ্বেষই নাস্তিকতা৷ ইসলামবিদ্বেষী এই সেক্যুলারিস্টরা ইসলামের বিধি-বিধানকে বন্দি কারাগার হিসেবে প্রমাণ করতে হরদম ব্যস্ত৷ পশুদের ন্যায় জীবন অতিবাহিত করার নিমিত্তে বিজ্ঞানের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকা স্রষ্টার অবিশ্বাসীগণ ঐশী কিতাব আল-কুরআনকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে৷ অথচ বিজ্ঞান যখন কুরআন নামক এই কষ্টিপাথরের বাণীর সত্যতার প্রমাণ দেয়, তখন তারা উটপাখির মতো মুখচোরা স্বভাব নিয়ে বিজ্ঞানকেও নীরব খুনের অপচেষ্টা চালায়৷ এছাড়াও একদল লোক আছে যারা আমের পোকার ন্যায় ইসলামের গন্ডিতে থেকে ইসলামকেই ধ্বংস করতে চায়৷ ইসলামের নামে ধর্মান্ধ ব্যক্তিদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ায়৷ উক্ত দু’দলের ব্যক্তিরা স্বপ্ন দেখে পৃথিবী থেকে ইসলাম বিলুপ্ত করার, যেন মনুষ্যত্বকে বলি দিয়ে পশুত্ব বরণে আর কোন বাঁধা না থাকে৷ এদের আকাশ কুসুম ভাবনা, অবান্তর ও অযৌক্তিক প্রশ্নের জবাব দিতে এবং তাদের সাজানো অন্ধকারে সমাজের সাধারণ মানুষদের গোমরাহ হওয়া থেকে মুক্ত করতে এই পৃথিবীতে একদল প্রদীপের জন্ম হয়৷ যারা সমাজের এত সব মিথ্যার ভীড়েও অদম্য সাহস নিয়ে সত্যের আলো জ্বালায়৷ সেই অন্ধকারের প্রদীপ, সেই সাহসীদের একজন হলো ফাতিমা কুসুম৷ এটিই গল্পের মূল নারী চরিত্র৷
কামরুল আহমেদ
Title :
ফাতিমা কুসুম দ্য ল্যাম্প অব ডার্কনেস (ধর্মীয় সচেতনতামূলক চরিত্র সাজিদ, শনি, আরজুর পর এলো নারী চরিত্র ফাতিমা কুসুম) (হার্ডকভার)