ইট দ্যাট ফ্রগ (কম সময়ে অধিক কাজ করার ২১টি ফলপ্রসূ উপায়) (হার্ডকভার)
ব্রায়ান ট্রেসির লেখা সব কয়টা বইয়ের মধ্যে এই বইটিকে (ইট_দ্যাট_ফ্রগ) সেরা বই হিসেবে বিবেচনা করা হয়...!! #ইট_দ্যাট_ফ্রগ কেন পড়বেন? - এই বইটি লেখা হয়েছে আপনাকে দেখানোর জন্য কীভাবে খুব দ্রুতপেশাগত জীবনে এগিয়ে যাওয়া যায় এবং একইসঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে সমৃদ্ধ করা যায়। এই বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোতে রয়েছে ব্রায়ান ট্রেসির আবিষ্কার করা ব্যক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধির ২১টি সবচেয়ে শক্তিশালী সূত্র। তিনি দাবি করেন, এই পদ্ধতি এবং কলা-কৌশলগুলো বাস্তবসম্মত, প্রমাণিত এবং দ্রুত কাজ করে। সংক্ষেপে বলতে গেলে ইট দ্যাট ফ্রগ আপনাকে দেখাবে কীভাবে আপনি কঠিন ও জটিল কাজগুলোকে অনেক সহজভাবে সাজাতে এবং সম্পন্ন করতে পারেন। এই বইয়ের সূত্রগুলো অনুসরণ করলে দীর্ঘসূত্রতা অতিক্রম করে আপনি শুধু দ্রুত কাজই করতে পারবেন না, বরং সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি দ্রুতভাবে সম্পাদন করতে পারবেন। তাই পরিশেষে বলা যায় যারা দীর্ঘসূত্রতা কাটিয়ে যারা এখনও নিজের লক্ষ অর্জনে কাজ শুরু করতে পারছেননা তাদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য বই হতে পারে এটি। তবে অনুবাদ বই পড়ার আগে অবশ্যই অনুবাদটি মানসম্মত কিনা তা যাচাই করা আবশ্যক।কেননা মানহীন,বাজে অনুবাদের কারনে অনেক ভালো এবং বিখ্যাত বইয়েরও প্রকৃত ভাবার্থ ও রস আস্বাদনে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। প্রায় সব বেস্টসেলার বইয়েরই একাধিক অনুবাদ বাজারে পাওয়া যায়।এই বইটির ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয়।তবে নেসার আমিনের এই অনুবাদটা আমার কাছে বেশ সাবলীল ও প্রাঞ্জল লেগেছে।
কথায় আছে সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। সময়ের মূল্য আসলে কোনো কিছু দিয়েই নির্ধারণ করা যায় না। জীবনে উন্নতি করতে চাইলে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইট দ্যাট ফ্রগ বইটিতে এই ব্যপারগুলোই খুব সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে। সঠিক টাইম ম্যানেজমেন্টের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে হলে এই বইটি খুবই কাজে লাগবে। এক কথায় অসাধারণ একটি বই।
ব্রায়ান ট্রেসি ইন্টারন্যাশনাল-এর চেয়ারম্যান ব্রায়ান ট্রেসি একজন লেখক, বক্তা, প্রশিক্ষক এবং পরামর্শক । তাঁর লেখা বইয়ের সংখ্যা ৬০টির উপর। ইট দ্যাট ফ্রগ বইটি ২০০১ সালে প্রকাশিত হয়। এই বইটিকে ব্রায়ান ট্রেসির লেখা সেরা বই হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গ্রন্থকারের মতে, এই বইটি লেখা হয়েছে কীভাবে খুব দ্রুত পেশাগত জীবনে এগিয়ে যাওয়া যায় এবং একইসঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে সমৃদ্ধ করা যায়। ২১টি সবচেয়ে শক্তিশালী সূত্র খাটিয়ে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন ব্যক্তিগত দক্ষতায় পরিপূর্ণ একজন মানুষ। লেখকের দাবি এই কলাকৌশলগুলো বাস্তবসম্মত, প্রমাণিত এবং দ্রুত কাজ করে। প্রত্যেকটি আইডিয়া আপনার সার্বিক উৎপাদনশীলতা, কর্মক্ষমতা ও আউটপুট বৃদ্ধির ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। এটি একটি মোটিভেশোনাল বই। এই বইয়ের সূত্রগুলো অনুসরণ করলে দীর্ঘসূত্রতা অতিক্রম করে আপনি শুধু দ্রুত কাজই করতে পারবেন না, বরং সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি দ্রুতভাবে সম্পাদন করতে পারবেন। এই জন্য সবার একবার হলেও বইটি পড়া প্রয়োজন।
ইট দ্যাট ফ্রগ,,, কীভাবে খুব দ্রুতপেশাগত জীবনে এগিয়ে যাওয়া যায় এবং একইসঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে সমৃদ্ধ করা যায়। এই বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোতে রয়েছে ব্রায়ান ট্রেসির আবিষ্কার করা ব্যক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধির ২১টি সবচেয়ে শক্তিশালী সূত্র। এই পদ্ধতি এবং কলা-কৌশলগুলো বাস্তবসম্মত, প্রমাণিত এবং দ্রুত কাজ করে। বইয়ের সূত্রগুলো অনুসরণ করলে দীর্ঘসূত্রতা অতিক্রম করে আপনি শুধু দ্রুত কাজই করতে পারবেন না, বরং সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি দ্রুতভাবে সম্পাদন করতে পারবেন জীবনে প্রত্যেকটি মানুষই চায় সফল হতে। তবে কিছু মানুষ তার কর্মসম্পাদনের কৌশলের কারণে পিছিয়ে পড়েন। সেই সকল অলস, কর্মবিমুখ কিংবা সঠিক পরিকল্পনার অভাব রয়েছে এমন ব্যক্তিদের জন্য ব্রায়ান ট্রেসির এই চমৎকার বইটি অনুবাদ করেছেন লেখক নেসার আমিন। জীবনের প্রারম্ভে ব্রায়ানকে কঠিন পথ পাড়ি দিতে হয়। তিনি তার শিক্ষাজীবনে অনেক চড়াই উতরাই পার করে বিশ বছরের অধিক সময় ধরে ব্যবস্থাপনা বা টাইম ম্যানেজমেন্ট এর ওপর অধ্যয়ন করেছেন। পুরো পেশাগত জীবনে তিনি একটি সহজ আবিষ্কার করেন। আর তা হলোঃ আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজে একমনে লেগে থাকা, সেই কাজটিকে ভালো করা এবং পরিপূর্ণভাবে শেষ করা। মজার বিষয় হলো যে কাজটি আপনার সবচাইতে বেশি মূল্যবান এবং তালিকার শীর্ষে রয়েছে, সেই কাজটিকেই লেখক ব্যাঙ বলে ধরে খেতে চেয়েছেন বা খেয়ে ফেলতে বলেছেন। বেশ মজার না? এই বইটির সবচেয়ে কার্যকরী দিক হলো এই বইয়ের সূত্রগুলো অনুসরণ করলে দীর্ঘসূত্রতা অতিক্রম করে আপনি শুধু দ্রুত কাজই করতে পারবেন না, বরং সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি দ্রুতভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। মোটিভেশনাল বইগুলোর ব্যাপারে আমি খুব চুজি বা খুতখুতে। কারণ অধিকাংশ বইগুলোর বিষয়বস্তু প্রায় একরকম। কোন ফ্রগের কথা বলা হচ্ছে যদিও তা রুপক অর্থে হয়ে থাকুক না কেন। যারা কর্মউদ্দীপনা হারিয়ে ফেলেছেন, কিংবা আলস্যের কারণে হোক দীর্ঘসূত্রিতা কাটিয়ে নিজেকে সফলতার জন্য আরো একধাপ এগিয়ে নিতে কী কী করনীয় তা নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য হতে পারে ভালো গাইড লাইন। শিরোনামগুলোও আপনাকে ধাপে ধাপে শেখাবে ও এগিয়ে যাওয়ার পথ তৈরী করে দেবে আশা করি,,,,
কথায় আছে সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। সময়ের মূল্য আসলে কোনো কিছু দিয়েই নির্ধারণ করা যায় না। জীবনে উন্নতি করতে চাইলে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইট দ্যাট ফ্রগ বইটিতে এই ব্যপারগুলোই খুব সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে। সঠিক টাইম ম্যানেজমেন্টের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে হলে এই বইটি খুবই কাজে লাগবে। এক কথায় অসাধারণ একটি বই।
ব্রায়ান ট্রেসি একজন লেখক, বক্তা, প্রশিক্ষক, পরামর্শক এবং ব্রায়ান ট্রেসি ইন্টারন্যাশনাল-এর চেয়ারম্যান। তাঁর লেখা বইয়ের সংখ্যা মোট ৭০টি। ২০০১ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর লেখা বই ইট দ্যাট ফ্রগ। এই বইটিকে ব্রায়ান ট্রেসির লেখা সেরা বই হিসেবে বিবেচনা করা হয়। গ্রন্থকারের মতে, এই বইটি লেখা হয়েছে আপনাকে দেখানোর জন্য কীভাবে খুব দ্রুত পেশাগত জীবনে এগিয়ে যাওয়া যায় এবং একইসঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে সমৃদ্ধ করা যায়। এই বইয়ের পৃষ্ঠাগুলোতে রয়েছে ব্রায়ান ট্রেসির আবিষ্কার করা ব্যক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধির ২১টি সবচেয়ে শক্তিশালী সূত্র। তিনি দাবি করেন, এই পদ্ধতি এবং কলা-কৌশলগুলো বাস্তবসম্মত, প্রমাণিত এবং দ্রুত কাজ করে। এই বইয়ে বর্ণিত প্রত্যেকটি ধারণায় (আইডিয়া) আপনার সার্বিক উৎপাদনশীলতা, কর্মক্ষমতা ও আউটপুট বৃদ্ধির ওপর আলোকপাত করা হয়েছে। সংক্ষেপে বলতে গেলে ইট দ্যাট ফ্রগ আপনাকে দেখাবে কীভাবে আপনি কঠিন ও জটিল কাজগুলোকে অনেক সহজভাবে সাজাতে এবং সম্পন্ন করতে পারেন। এই বইয়ের সূত্রগুলো অনুসরণ করলে দীর্ঘসূত্রতা অতিক্রম করে আপনি শুধু দ্রুত কাজই করতে পারবেন না, বরং সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি দ্রুতভাবে সম্পাদন করতে পারবেন।
"ইট দ্যাট ফ্রগ লেখক ব্রায়ান ট্রেসি" লেখকের এই বইয়ে কম সময়ে অধিক কাজ করার গুরুত্বপুর্ন কথাগুলো এবং পদ্ধতি গুলো দারুন।