কুরআন কথা বলে মানুষের সাথে। কখনো কাঁদায়, কখনো-বা আন্দোলিত করে। জীবনঘনিষ্ঠ সব বিষয়ের আলাপ দিয়ে কুরআনের বিষয়বস্তু সাজানো। তবে কুরআনের সাথে মজবুত সম্পর্ক না থাকায়, আমরা বুঝে উঠতে পারি না—কুরআন থেকে ঠিক কীভাবে উপকৃত হব। বাস্তবতা হলো—ব্যস্ত এই জীবনে কুরআন-চর্চা খুব একটা হয় না।
এক-নজরে কুরআন একটি গবেষণাধর্মী বই, যা কুরআনকে জানার তৃষ্ণা বাড়াবে। কুরআনের সাথে আমাদের বন্ধন গড়ে তুলবে, আর কুরআন থেকে উপকৃত হবার পথও বাতলে দেবে। অল্প সময়ের জন্য এই বইটিতে চোখ বোলালেও, একেকটি সূরার মূলকথা, মেজর থিম ও ফজিলত জেনে নেওয়া সম্ভব। এ বইতে দেখানো হয়েছে প্রতিটি সূরার শুরু-শেষ সম্পর্ক। কোন সূরা কখন, কোথায় এবং কোন প্রেক্ষাপটে নাযিল হয়েছে, উঠে এসেছে সেসব চিত্রও। একটি সূরার সাথে তার আগে-পরের সূরার সম্পর্কও এখানে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সেই সাথে তাদাব্বুর ও কেইস-স্টাডিতে জায়গা পেয়েছে জীবনঘনিষ্ঠ কিছু আলাপ। মোটকথা, কুরআনকে যে হাজারো দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা যায়, কুরআনের সাথে যে মানুষের কানেক্টিভিটি এত গভীর হতে পারে, তা অনায়াসেই অনুভব করা যাবে ইন শা আল্লাহ।
মিজানুর রহমান আজহারি
মিজানুর রহমান আজহারি।
তরুণ চিন্তক এবং জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক। বিশ্ববিখ্যাত আল আজহার ইউনিভার্সিটির তাফসির অ্যান্ড কুরআনিক সাইন্স ডিপার্টমেন্ট থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া-এর ডিপার্টমেন্ট অব কুরআন অ্যান্ড সুন্নাহ স্টাডিজ থেকে স্নাতকোত্তর শেষে সেখানেই পিএইচডি গবেষণা করছেন। স্বপ্ন দেখেন-ইনসাফ, আদল ও ইহসানের ভিত্তিতে এক উন্নত সমাজকাঠামোর। তরুণ প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন বিশ্বাসের পরশে। বোধ ও সামর্থ্যরে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কুরআন ও সুন্নাহর কথামালা তুলে ধরার প্রয়াস নেন জনপদ থেকে জনপদে, কি-বোর্ডে কিংবা ক্যামেরার সামনে।মিজানুর রহমান আজহারি।
তরুণ চিন্তক এবং জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক। বিশ্ববিখ্যাত আল আজহার ইউনিভার্সিটির তাফসির অ্যান্ড কুরআনিক সাইন্স ডিপার্টমেন্ট থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়া-এর ডিপার্টমেন্ট অব কুরআন অ্যান্ড সুন্নাহ স্টাডিজ থেকে স্নাতকোত্তর শেষে সেখানেই পিএইচডি গবেষণা করছেন। স্বপ্ন দেখেন-ইনসাফ, আদল ও ইহসানের ভিত্তিতে এক উন্নত সমাজকাঠামোর। তরুণ প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেন বিশ্বাসের পরশে। বোধ ও সামর্থ্যরে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে কুরআন ও সুন্নাহর কথামালা তুলে ধরার প্রয়াস নেন জনপদ থেকে জনপদে, কি-বোর্ডে কিংবা ক্যামেরার সামনে।