মাহফুজ রুমিকে শেষবারের মত পাসপোর্ট আর টিকেট এর প্রিন্ট আউট গুলো দেখতে বললেন।রুমি চেক করে বলল ঠিক আছে সব।একটু পরে রাশ আওয়ার ট্রাফিক হবে তাই দ্রুত রওনা দেবেন তিনি বাড়ির পথে। রুমি যাবার আগে শেষবারের মতো বাবাকে জড়িয়ে ধরল। সিকিউরিটি পার হয়ে আরেকবার হাত নাড়লো। রুমির মুখে ঝকঝকে হাসি। মাহফুজ ও হাসিমুখেই ছেলেকে বিদায় জানালেন।
ওই মুহূর্তে মাহফুজের মনে পড়ল ঠিক রুমির বয়সে ছয়টা সুটকেসে সমস্ত সঞ্চয় নিয়ে দুই সন্তানের হাত ধরে নতুন জীবনের সন্ধানে অতলান্তিক পারি দিয়ে কানাডায় এসেছিলেন তিনি। বলা যায় তখন থেকেই ত্রিশঙ্কুর মতন অবস্থা। যদিও এখানকার নিশ্চিত জীবন যথেষ্ট উপভোগ করেন মাহফুজ। তবুও কোথায় যেন ফেলে আসা দেশের জন্য ব্যথা বুকে বাজে।
ঠিক এমন ভাবে বাবামা সিকিউরিটি গেট এর অন্যপাশে তাকে হাত নেড়ে বিদায় দিয়েছিলেন। পার্থক্য শুধু মহাসাগরের; রুমি প্রশান্ত মহাসাগর পার হয়ে দীপান্তর যাচ্ছে আর উনি অতলান্তিক পার হয়ে নতুন দেশের মাটিতে পা রেখেছিলেন।
এবার বইমেলায় আসছে ফারহানা সিনথিয়ার সামাজিক উপন্যাস
" দ্বিতীয় জীবন " বইটি চমৎকার লিখেছেন,
আমি তো প্রি অর্ডার করলাম, আপনারাও করতে পারেন যারা বই পড়তে ভালোবাসেন, এক কথায় দ্বিতীয় জীবন উপন্যাসটি চমৎকার,