ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ খাঁচা ছিল বন্ধ।পলাশ ভেবেই পায় না, তার খাঁচার টিয়া পাখিটা কীভাবে বের হয়ে গেল।শুধু তা-ই নয়, টিয়া পাখিটা একসময় ঘোড়াপাখি হয়ে যায়।মুখটা টিয়া পাখির মতো।বাকি শরীর পুরোটা ঘোড়ার মতো। ঘোড়ার পিঠে দুটো বড় পাখা। সেই পাখায় সে উড়ে চলে।একদিন ঘোড়াপাখির পিঠে চড়ে বসল-ছোট চাচু, রিয়া, বিটু ও পলাশ।ছুটে চলল ঘোড়াপাখি। এক নতুন দেশে পৌছে গেল তারা।অপূর্ব সেই দেশ!কিন্তু অপূর্ব সুন্দর হলে কী হবে, সে দেশের প্রধান হচ্ছে ডাইনো। ডাইনোরা সব সুন্দরের বিরুদ্ধে, পাখিদের গান গাওয়ার বিরুদ্ধে-সেখানে গাছের ডালে ডালে যাতে ফুল না ফোটে, সেই ব্যবস্থা করতে চায় তারা। দেশের প্রধান ডাইনো বলে, ‘আমি তো পারলে চাঁদের আলোও নিষিদ্ধ করতে চাই।’ছোট চাচু দলেবলে ফুল-পাখি-গাছের পক্ষ নিয়ে কাজ শুরু করে।যে করেই হোক, ডাইনোদের পরাজিত করতে হবে।যেন সুন্দর দেশটিতে পাখিদের গান গাওয়া বা গাছে গাছে ফুল ফোটানো বন্ধ না হয়ে যায়।এই কাজে কীভাবে সফল হলো ছোট চাচু ও তার দলবল-সে গল্প আছে এ বইয়ে।
দন্ত্যস রওশন
গ্রাম বকচর, কলাকোপা-বান্দুুরা। উপজেলা নবাবগঞ্জ। জেলা ঢাকা। মা আজিমা খাতুন। বাবা আবদুল ওহাব। স্ত্রী ফারহানা মোবিন। ছেলে অনুভব অভিলাষ জামান। পেশা সাংবাদিকতা, দৈনিক প্রথম আলো। সভাপতি প্রথম আলো বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদ। বই ৫২টি।